রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বড়রিয়া খালের ওপর নির্মিত জরাজীর্ণ ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ২০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। স্থানীয়রা জানান, মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বড়রিয়া গ্রামে মধুমতি-নবগঙ্গা সেচ প্রকল্পের আওতায় খননকৃত এমডি-২ (ড্রেনেজ) খালের ওপর ১৯৯২ সালে নির্মিত ব্রিজটির মাঝের সø্যাব ও রেলিং ভেঙে গেছে। এতে গত প্রায় দুই বছর ধরে চলাচলে অনুপযোগী হয়ে উঠছে ব্রিজটি। এতে করে বড়রিয়া, কলমধারী, ছোটকলমধারী, শ্রীপুর, মৌশা, নিখড়হাটা ও গোপীনাথপুরসহ ২০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন।
বিকল্প পথ না থাকায় বাধ্য হয়ে অটোরিকশা, ভ্যান, সিএনজি, নছিমন ও মোটরসাইকেল ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে। রোগী, বিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থী ও কৃষকদের মাঠ থেকে ফসল বাড়িতে আনা ও বিক্রির জন্য হাটবাজারে নেয়ার ক্ষেত্রে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। জন গুরুত্বপূর্ণ ব্রিজটি দ্রুত সময়ের মধ্যে মেরামত না হলে যে কোনো সময় ব্রিজটি ধসে পড়েতে পারে।
এলাকাবাসী জানান, ব্রিজের মাঝখানে ভাঙা হওয়ার কোনো অ্যাম্বুলেন্স তো দূরের কথা ভ্যান বা অটো করে রোগী নেয়াই কঠিন। তারা চরম দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছে। ব্রিজটি দ্রুত মেরামত করা প্রয়োজন।
বড়রিয়া গ্রামের কৃষকরা জানান, অনেকদিন ধরেই ভাঙা ব্রিজের কারণে মাঠ থেকে ফসল বাড়ি আনতে তাদের অনেক কষ্ট হয়। ব্রিজটি মেরামত হলে সহজে ফসল আনা ও হাট-বাজারে যাওয়া সম্ভব হতো।
এ বিষয়ে বালিদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান পান্নু মোল্যা জানান, এ ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের হাজার-হাজার মানুষ, স্কুল-কলেজগামী ছাত্রছাত্রীরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে।
মাগুরা এলজিডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শরিফুল ইসলাম জানান, ইতোমধ্যে ব্রিজের ডিজাইন করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের মধ্যে কাজ শুরু করা হবে বলে আশা করছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।