পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাগেরহাট পৌরসভার মেয়র আ.লীগ নেতা খান হাবিবুর রহমানসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে প্রায় আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ করার দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন সম্মিলিত জেলা কার্যালয়ে পৃথক দুটি মামলা দায়ের হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দায়ের হওয়া মামলার কথা নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক নাজমুল হাসান। লোক নিয়োগ এবং আবাহনী ক্রীড়া কমপ্লেক্স ও ডায়াবেটিস হাসপাতাল নির্মাণ না করে আত্মসাৎ করেছেন বলে মামলা দুটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক তরুন কান্তি ঘোষ বাদী হয়ে মামলা করেন। এজাহারে বলা হয়েছে কোনোরুপ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি না মেনে পাম্প অপারেটর হিসাবে দিপু দাসসহ মোট ১৭ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়। গত ৩ মার্চ, ২০১৭ সাল থেকে ২৫ জুলাই, ২০২০ সাল পর্যন্ত মোট এক কোটি ২৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়।
এই মামলায় ১নং আসামি হিসাবে বাগেরহাট পৌর মেয়র খান হাবিবুর রহমানসহ মোট ১৭ জনের নামে মামলা করা হয়। এই মামলায় অন্য আসামিরা হলেন দিপু দাস পাম্প অপারেটর, আসাদুজ্জামান বাজার শাখার আদায়কারী, জ্যোতি দেবনাথ সহকারী লাইসেন্স পরিদর্শক, মারুফ বিল্লাহ সহকারী কর আদায়কারী, শহিদুল ইসলাম সহকারী কর আদায়কারী, শারমিন আক্তার বনানী বিল ক্লার্ক, হাসান মাঝি ট্রাকচালক, হাসনা আক্তার সুইপার সুপারভাইজার, মো. জিলানী সুইপার সুপারভাইজার, তানিয়া এমএলএসএস, অপূর্ব কুমার রায় পাম্প চালক, মেহেদী হাসান সহকারী পাম্প চালক, সৌদি করিম সহকারী কর আদায়কারী, পারভিন আক্তার সহকারী কর আদায়কারী, সাব্বির মাহমুদ কর আদায়কারী ও সেতু পাল সহকারী হেলপার। এরা সকলেই পৌরসভার সাবেক কর্মী ছিলেন।
একই বাদী মামলায় বাগেরহাট পৌর মেয়র খান হাবিবুর রহমানসহ দুই জনের নামে এক কোটি টাকা প্রকল্পের কাজ না করে আত্মসাৎ করার দায়ে পৃথক আরো একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বাগেরহাট ডায়াবেটিকস হাসপাতাল এবং আবাহনী ক্রীড়া কমপ্লেক্স নির্মাণ বাবদ দুই কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। পৌর মেয়র এই নির্মাণ কাজ না করেই এই দুই কোটি টাকা হতে এক কোটি টাকা উঠিয়ে নিয়ে আত্মসাৎ করেন। পৌর মেয়র খান হাবিবুর রহমান এবং পৌরসভার সাবেক সচিব বর্তমানে মাগুরা পৌর সভার সচিব মো. রেজাউল করিমের নামে এই মামলা করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।