বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে ১২৮ রান কনতে নেমে পাওয়ার প্লেতে মাত্র ২৪ রান তুলে চারটি উইকেট হারায় পাকিস্তান । কিন্তু এরপর দলের হাল ধরেন ফখর জামান। তিনি দলকে প্রায় জয়ের কাছেই নিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে অবশেষে দলীয় ৮০ রানের সময় ৩৪ রান করে তাসকিনের বলে ক্যাচ আউট হন ফখর। তার ক্যাচটি ধরেন উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু একপ্রান্ত আগলে ধরে রাখেন খুশদিল শাহ। তবে ফখরের সঙ্গে সেট হওয়া খুশদিল শাহকে ১৭তম ওভারে সেই সোহানের হাতেই ক্যাচ বানিয়ে সাজ ঘরে পাঠান শরীফুল ইসলাম। খুশদিলও ৩৪ রানে ফেরেন। তখন দলের রান ৯৬। তবে পরের ওভারেই মোস্তাফিজ ১৫ রান দেন। ফলে ম্যাচটি আবার বাংলাদেশের হাত থেকে ফসকে যায়।
এর আগে বাংলাদেশের দেয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছে পাকিস্তান। তারা দলীয় ১৬ রানে ওপেনার রিজওয়ানের উইকেট হারিয়েছে। আর রিজওয়ানকে মাত্র ১১ রানে বোল্ড করে দেন। এরপর ২২ রানের সময় হারিয়েছে অধিনায়ক বাবর আজমের উইকেট। বাবর মাত্র ৭ রান করে তাসকিনের বলে বোল্ড আউট হন দলীয় ৪ ওভারের সময়। ফলে কম রানের টার্গেট নিয়ে খেলতে নেমেও ভালো চাপে পরে যায় পাকিস্তান। এরপর ম্যাচের পঞ্চম ওভারে মাহাদীর বলে হায়দার আলী কোন রান না করেই ফেরেন। ফলে পাকিস্তানের চাপ আরো বাড়ে। এরপর ষষ্ঠতম ওভারে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান শোয়েব মালিক উইকেটরক্ষক সোহানের দুর্দান্ত থ্রোতে রান আউট হন। তিনিও কোন রান করতে পারেননি।
বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে ১২৮ রান কনতে নেমে পাওয়ার প্লেতে মাত্র ২৪ রান তুলে চারটি উইকেট হারায় পাকিস্তান । কিন্তু এরপর দলের হাল ধরেন ফখর জামান। তিনি দলকে প্রায় জয়ের কাছেই নিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে অবশেষে দলীয় ৮০ রানের সময় ৩৪ রান করে তাসকিনের বলে ক্যাচ আউট হন ফখর। তার ক্যাচটি ধরেন উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু একপ্রান্ত আগলে ধরে রাখেন খুশদিল শাহ। তবে ফখরের সঙ্গে সেট হওয়া খুশদিল শাহকে ১৭তম ওভারে সেই সোহানের হাতেই ক্যাচ বানিয়ে সাজ ঘরে পাঠান শরীফুল ইসলাম। খুশদিলও ৩৪ রানে ফেরেন
এর আগে বাংলাদেশের দেয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছে পাকিস্তান। তারা দলীয় ১৬ রানে ওপেনার রিজওয়ানের উইকেট হারিয়েছে। আর রিজওয়ানকে মাত্র ১১ রানে বোল্ড করে দেন। এরপর ২২ রানের সময় হারিয়েছে অধিনায়ক বাবর আজমের উইকেট। বাবর মাত্র ৭ রান করে তাসকিনের বলে বোল্ড আউট হন দলীয় ৪ ওভারের সময়। ফলে কম রানের টার্গেট নিয়ে খেলতে নেমেও ভালো চাপে পরে যায় পাকিস্তান। এরপর ম্যাচের পঞ্চম ওভারে মাহাদীর বলে হায়দার আলী কোন রান না করেই ফেরেন। ফলে পাকিস্তানের চাপ আরো বাড়ে। এরপর ষষ্ঠতম ওভারে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান শোয়েব মালিক উইকেটরক্ষক সোহানের দুর্দান্ত থ্রোতে রান আউট হন। তিনিও কোন রান করতে পারেননি।