পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুদকের মামলা যারা ঠিক মতো তদন্ত করতে পারছেন না, তাদের আদালতে এনে বসিয়ে রাখতে বললেন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের সিনিয়র বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার। তবে তার এ কথার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন ওই বেঞ্চের জুনিয়র বিচারপতি এসএম মজিবুর রহমান। গতকাল বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি মামলার শুনানিকালে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় দুই বিচারপতির মধ্যকার মত-দ্বৈততার এক পর্যায়ে সিনিয়র বিচারপতি এজলাস থেকে নেমে যান।
এর আগে দুদকের মামলার শুনানিকালে সংস্থাটির একজন কর্মকর্তাকে হাইকোর্টে সার্বক্ষণিক রাখা যায় কি নাÑ এ মর্তে অভিমত দেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার। এ সময় দুদকের কৌঁসুলি বলেন, এমনিতেই সংস্থাটিতে জনবল সঙ্কট রয়েছে। এ কারণে কোর্টে সার্বক্ষণিক একজন অফিসার বসিয়ে রাখা সম্ভব নয়।
এ সময় বেঞ্চের সিনিয়র বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার বলেন, দুদকের মামলা যারা ঠিকমতো তদন্ত করতে পারছেন না তাদের কোর্টে এনে বসিয়ে রাখুন।
তখন বেঞ্চের জুনিয়র বিচারপতি এস এম মুজিবুর রহমান বলেন, দুদকের কি আর কাজ নেই, একজন অফিসার এখানে এসে বসে থাকবেন? এ সময় সিনিয়র বিচারপতি বলেন, বেঞ্চের জুনিয়র বিচারপতি এতো কথা বললে তো সমস্যা! জুনিয়র বিচারপতি জবাবে বলেন, তাহলে বেঞ্চে দুই বিচারপতি রাখার দরকার কী? পরে জুনিয়র বিচারপতির প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে এজলাস ত্যাগ করেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার।
প্রসঙ্গত: এর আগে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার দুদককে বলেছিলেন, এই আদালতে দুদকের অনেক মামলার শুনানি হয়। তাই এই বেঞ্চে একজন সার্বক্ষণিক দুদক কর্মকর্তাকে রাখা যায় কি না তা দেখা যেতে পারে। এ নিয়ে দুই বিচারপতির মত-দ্বৈততা দেখা দেয়ায় ওই বেঞ্চে বিচার কার্যক্রম আকস্মিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।