পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেগমগঞ্জে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ করে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ধর্ষণের মূল হোতা কামাল হোসেনকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলের সখিপুর থেকে গ্রেফতার করে বেগমগঞ্জ মডেল থানার পুলিশ। গত রোববার রাতে এ ঘটনায় বেগমগঞ্জ থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করে ভুক্তভোগী পরিবার। পুলিশ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ভিকটিমকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বেগমগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনি ধর্ষক কামালকে গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করেন। ধর্ষক কামাল হোসেনকে নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। মামলা ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, আগে থেকেই স্কুলে যাওয়া আসার পথে উপজেলার নরোত্তমপুর গ্রামের আবদুল্লা আল মামুন একই গ্রামের কামাল, নাছের, হাজীপুর পাঁচ বাড়ির ফরহাদ তাকে উত্ত্যক্ত করত।
বিষয়টি সে তার খালাকে জানালে তারা আরও ক্ষেপে যায়। এরপর গত ২৬ আগস্ট সকাল ১০টায় স্কুলে যাওয়ার সময় উপজেলার নরোত্তমপুর গ্রামের আবদুল্লা আল মামুন এর নেতৃত্বে তার সাঙ্গপাঙ্গরা স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করে, পার্শ্ববর্তী সেনবাগ থানার ছাতারপাইয়ার গ্রামের একটি বাড়িতে আটক করে রাখে। এরপর অপহরণকারী আবদুল্লা আল মামুন ও কামাল ওই স্কুল ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে ২৮ সেপ্টেম্বর সোনাইমুড়ী ও টাঙ্গাইলের শহিদপুর গ্রামের এক বাড়িতে নিয়ে আটকে রাখে। পরে স্থানীয় অজ্ঞাত যুবকদের এনেও তাকে ধর্ষণ করায় বলে এজাহারে ভুক্তভোগী উল্লেখ করেন। সে অজ্ঞান হয়ে গেলে ঔষধ খাইয়ে সুস্থ করে আবারো ধর্ষণ করত। গত মঙ্গলবার ওই ছাত্রী কৌশলে পালিয়ে তার বাড়ি চলে আসে এবং একটু সুস্থ হয়ে গত রোববার বেগমগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে। এছাড়া ধর্ষণের ছবি, ভিডিও ধারণ এবং মামলা করলে ভিডিও ভাইরাল করাসহ তাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে ধর্ষকরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।