নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
‘বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কখনও হারেনি ভারত’। গর্ববোধ করার এই উক্তি প্রথম ম্যাচেই ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছিল বিরাট-বাহিনীর। বাবর আজ়মদের বিরুদ্ধে দশ উইকেটে হারের ধাক্কা কি এত সহজে কাটিয়ে ওঠা যায়? পরের ম্যাচেই আবার প্রতিপক্ষ নিউজ়িল্যান্ড। আইসিসি-র প্রতিযোগিতায় যারা ভারতের সবচেয়ে বড় কাঁটা। ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক দিলীপ বেঙ্গসরকর মনে করেন, প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হারের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ভারত পড়ে গিয়েছে আরও বড় পরীক্ষার সামনে। তাই হয়তো এই আত্মসমর্পণ।
ভারতের হারের বেশ কিছু কারণও তুলে ধরলেন বেঙ্গসরকর ও সৈয়দ কিরমানি। প্রথমটি অবশ্যই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে হার। দ্বিতীয় কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে দীর্ঘ আইপিএল প্রতিযোগিতার পরেই বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে ভাল ক্রিকেট উপহার দেওয়ার চ্যালেঞ্জকে। তৃতীয় কারণ, ভুল শট নির্বাচন ও দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার মনোভাব।
ভারতের এই হার কী ভাবে ব্যাখ্যা করবেন, বুঝে উঠতে পারছিলেন না বেঙ্গসরকর। তাঁর কণ্ঠস্বরে ফুটে উঠছিল হতাশা। আনন্দবাজারকে ফোনে বলছিলেন, ‘‘হারের সমালোচনা করতে কখনও ভাল লাগে না। কিন্তু পরাজয় অনেক রকমের হয়। কেউ হারে লড়াই করে, কেউ আত্মসমর্পণ করে। এই ভারতীয় দল কিন্তু আত্মসমর্পণ করল। লড়াই করার মানসিকতা ওদের মধ্যে দেখতে পেলাম না।’’ যোগ করেন, ‘‘চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে দশ উইকেটে হারের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠা একেবারেই সহজ নয়। আপনাকে বুঝতে হবে ভারতের বিরুদ্ধে হেরে পাকিস্তানও কিন্তু ২০১৯ সালে ভাল কিছু করতে পারেনি। যতই বলুক বাইরের আলোচনা প্রভাব ফেলে না, কিন্তু এ ধরনের হার অনেক বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে।’’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।