নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শিরোপার অন্যতম দাবিদার ভারত। বাবর আজমদের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে রাখা হয়েছিল বিরাট কোহলিদের। ‘মওকা মওকা’ ধ্বনিতে মুখর ছিল ভারতীয় মিডিয়াগুলো।
কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে দেখা গেল একেবারে উল্টোটা। ১০ উইকেটের এমন হারের পর থেকে টিম ইন্ডিয়ার তীব্র সমালোচনা চলছে ভারতীয় মিডিয়ায়। শোচনীয় পরাজয়ের চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে। বিরাট কোহলি ও ভারত দলের কোচ রবি শাস্ত্রীকে ধুয়ে দিচ্ছেন ভারতীয় ক্রীড়া সাংবাদিকরা।
কলকাতার জনপ্রিয় গণমাধ্যম ভারতের এই হারকে ‘গো হারা’ বলে উল্লেখ করেছে। বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কাছে ভারত চ‚র্ণ হয়েছে লিখে ১০ উইকেটে হারকে বিরাট লজ্জার পরাজয় বলা হয়েছে। ভারতের ১১ জনের মধ্যে ছ’জনকে শূন্য নম্বর দিয়েছে কলকাতার জনপ্রিয় পত্রিকা আনন্দবাজারের অনলাইন সংস্করণ।
তারা শিরোনাম করেছে, ’ভারতের ১১ জনের মধ্যে ছ’জন পেলেন শূন্য, নম্বর দিল আনন্দবাজার অনলাইন।’ পশ্চিমবঙ্গের আরেক গণমাধ্যম জি-নিউজ লিখেছে, এমন হারে দেশকে লজ্জায় ডুবিয়েছেন কোহলিরা। ভারত দলের ভরাডুবি হয়ে উল্লেখ করে এর নেপথ্যে ৭ কারণ খুঁজে পেয়েছেন তারা। জি-নিউজ শিরোনাম করেছে, ’এই ৭ ভুলেই ভরাডুবি টিম ইন্ডিয়ার, লজ্জার হারের নেপথ্যের ব্যাখ্যা কী?’
পাকিস্তানের কাছে ভারতের নাস্তানাবুদ হয়ে যাওয়াকে ’অযাচিত হার’ বলে উল্লেখ করেছে হিন্দুস্তান টাইমস। তারা শিরোনাম করেছে, ’পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চ‚ড়ান্ত ব্যর্থ ভারতীয় ওপেনাররা, ১১ বছর পর ঘটল অযাচিত ঘটনা।’
এ ছাড়া পাক পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদিকে ভারতের ব্যাটারদের ত্রাস হিসেবে লিখেছেন তারা। সংবাদমাধ্যমটি আরও লিখেছে-এ হারের মাধ্যমে অধিনায়ক হিসেবে চিরকালীন ’দাগ’ লাগিয়ে দিয়েছেন বিরাট কোহলি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।