নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
তিন বছর আগে শহিদ আফ্রিদি অবসর নিয়েছিলেন ক্রিকেট থেকে। কিন্তু তিন বছর পর ওই আফ্রিদিই আবার ভারতের ত্রাস হয়ে ফিরে এলেন ২২ গজে। রোববার টি-২০ বিশ্বকাপে আফ্রিদির দাপটেই গুটিয়ে গেল ভারত। হারল ১০ উইকেটে। এমন হার ভারত আর হারেনি, পাকিস্তানও এমন জয় আর জেতেনি। একদিনের ও টি-২০ বিশ্বকাপে আগের ১২টি ম্যাচে পাকিস্তান হেরেছিল। ১৩তম ম্যাচে এসে সব জ্বালা মনে হয় এক ম্যাচেই ঢেলে দিয়েছে তারা।
রোববার পাকিস্তানকে জেতানোর নায়ক কিন্তু শহিদ আফ্রিদি নন। শাহিন আফ্রিদির দাপটে হার মেনেছে ভারত। সুপার-টুয়েলভের নিজেদের প্রথম ম্যাচে টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিল পাকিস্তান। ম্যাচের শুরু থেকেই শাহিন আফ্রিদি নিজের দাপট দেখাতে শুরু করেন। ভারতের ১ রানের মাথায় রোহিত শর্মাকে ফেরান তিনি। মাত্র ১ বল খেলেই শূন্য রানে আফ্রিদির বলে এলবিডব্লিউ হন রোহিত।
এর পরই কেএল রাহুলকে আউট করেন আফ্রিদি। তখন ভারতের রান মাত্র ৬। ৮ বল খেলে ৩ রান করে সাজঘরে ফেরেন রাহুল। ৬ উইকেটে যখন দলের ১৩৩ রান, তখন শাহিন আফ্রিদি ফেরান বিরাট কোহলিকে। ৪৯ বলে ৫৭ রান করে আউট হন ভারত অধিনায়ক। ভারতের তিন মাইল স্টোনকে আউট করেন শাহিন আফ্রিদি। আর এতে ভারতের ব্যাটিং অর্ডার যেন একেবারে ভেঙে পড়ে। বিরাট আউট না হলে তাও স্কোরবোর্ডে আরো কিছু রান যোগ হতে পারত ভারতের।
এ দিন বিরাটের ৫৭ রানের হাত ধরেই ভারতের ইনিংস শেষ হয় ১৫১ রানে। কোহলি ছাড়াও ঋষভ পন্ত ৩০ বলে ৩৯ রান করেছেন। ভারতের বাকি ব্যাটসম্যানরা কেউ ১৫ রানের গণ্ডিও টপকাতে পারেননি। তবু শেষ রক্ষা হয়নি। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৩ বল বাকি থাকতেই ১০ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় পাকিস্তান। ম্যাচের সেরা হন শাহিন আফ্রিদি।
সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।