নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বকাপে ভারতকে কখনোই হারাতে পারেনি পাকিস্তান। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিলে সর্বশেষ ১২ বারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে ভারত। তাইতো এবার বাবার আজমের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান শপথ করে নেমেছিল, তারা এবার কোহলিদের হারাবেই। শেষ পর্যন্ত সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করলো পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা।
তাই বলে এত বিশাল ব্যবধানে শক্তিশালী ভারতকে হারাবে যে তা কে ভেবেছিল! ১০ উইকেটের ব্যবধানে জয় পেয়েছে পাকিস্তান। বিরাট কোহলি এন্ড কোং'কে লজ্জায় ডুবিয়ে জয় তুলে নিলো পাক বাহিনী।
এরআগে সুপার টুয়েলভের হাইভোল্টেজ ম্যাচে অধিনায়ক কোহলির ফিফটিতে চড়ে পাকিস্তানকে ১৫২ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয় ভারত। সেই চ্যালেঞ্জের জবাব দিতে নেমে চার-ছক্কাতেই সূচনা করেন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজম।
এ দুজনের ব্যাটে ১০ ওভারেই বিনা উইকেটে ৭১ রান তুলে ফেলেছে পাকিস্তান। বাবর আজম ৩৪ রানে এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান ৩৫ রানে ক্রিজে আছেন।
এর আগে শাহিন আফ্রিদি ও হাসান আলীর পেস তোপে রীতিমত কোণঠাসা হয়ে পড়া ভারতকে অনেকটা একাই টেনে তোলেন দলটির অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তাঁর অধিনায়কোচিত ফিফটি হাঁকানো ইনিংসে চড়েই মূলত ১৫১ রানের পুঁজি পায় ৭ উইকেট হারানো ভারত।
পাক বোলারদের তোপের মুখেও সূর্যকুমার যাদবের সঙ্গে ২৫, ঋষভ পণ্টের সঙ্গে ৫৩ এবং জাদেজার সঙ্গে ৪১ রানের তিনটি মূল্যবান জুটি গড়েন বিরাট। যার সমন্বয়ে শেষ পর্যন্ত ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক। তাঁর ৪৯ বলের এই ইন ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও ১টি ছক্কার মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৯ রান আসে পণ্টের ব্যাট থেকে।
পাকিস্তানি বোলারদের মধ্যে এদিন সফল বোলার ছিলেন শাহিন আফ্রিদি। ৩১ রান দিয়ে ৩টি উইকেট শিকার করেন ২১ বছর বয়সী এই পাক পেসার। এছাড়া হাসান আলী ২টি এবং শাদাব খান ও হারিস রউফ একটি করে উইকেট লাভ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।