নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
নিউক্যাসল ইউনাইটেডের নতুন সউদী মালিকানা নিয়ে যে প্রিমিয়ার লিগের অন্য কোনো ক্লাবই সন্তুষ্ট না, সেটা তাদের হাবভাবেই বুঝা যাচ্ছিল। এবার নতুন একটি আইন প্রণয়ন করেই এই অসন্তুষ্টির বহিঃপ্রকাশ করলো ক্লাবগুলো।
গতপরশু প্রিমিয়ার লিগ ক্লাবদের এক জরুরী বৈঠকে অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়ে একটি আইন পাশ হয়েছে, যার ফলশ্রুতিতে সীমিত সময়ের জন্য কোনো বড়সড় স্পন্সরশিপ চুক্তি করতে পারবে না ক্লাবটি। সভায় নিউক্যাসলই শুধু এই আইনের বিরোধিতা করেছে, এবং পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছে। এই আইন অনুযায়ী, মালিকানার সঙ্গে পূর্বে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তি করতে পারবে না কোনো ক্লাব। ভোটাভুটিতে ১৮টি ক্লাব হ্যাঁ ভোট দিয়েছে, না ভোট দিয়েছে শুধু নিউক্যাসল। আর ম্যানচেস্টার সিটি ভোট দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে। ধারণা করা হচ্ছে, আইনি পরামর্শেই ভোট দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে সিটি।
সিটির মালিকানা পরিষদ আবু ধাবি ইউনাইটেড গ্রুপ পূর্বে তাদের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানদের সঙ্গে এমন অনেক চুক্তিই করেছে। আবুধাবি সরকারের মালিকানাধীন ইতিহাদ এয়ারওয়েজ এখনো তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে যাচ্ছে। নিউক্যাসলের সউদী মালিকরা তাদের রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যবহার করে ক্লাবকে অস্বাভাবিক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি দিয়ে দিবে, এটা নিয়ে চিন্তিত প্রিমিয়ার লিগের প্রায় সকল ক্লাবই। তাই ক্লাবগুলো চাইছে এমন পদক্ষেপ নিতে যা নিউক্যাসলকে আর্থিকভাবে ফুলেফেঁপে ওঠা থেকে কিছুটা দমিয়ে রাখবে, অথবা এমন পদক্ষেপ নিতে যা ন্যায্য বাজার মূল্যের নিশ্চয়তা দিবে।
এই আইনটি শুধু আগামী মাসের জন্য বলবৎ থাকবে। কিন্তু সিংহভাগ ক্লাবই এরকম আইন স্থায়ীভাবে প্রয়োগ করার পক্ষে। প্রিমিয়ার লিগ কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যেই এ ধরনের বিষয়গুলো খতিয়ে দেখছিল। এরকম চুক্তির মাধ্যমেই সিটি ফিনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে লঙ্ঘন করেছে কিনা তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলমান তদন্তের কাজ এখনো চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে লিগ কর্তৃপক্ষ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।