নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো খেলতে এসেছেন স্কটল্যান্ডের ক্রিস গ্রেভেস। বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপে অভিষেক। আর অভিষেক ম্যাচেই করলেন বাজিমাত। টাইগারদের হারাতে রাখলেন সবচেয়ে বড় ভূমিকা।
অপরদিকে গতকাল বিশ্বকাপের দ্বিতীয় দিন নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বিশ্বরেকর্ড গড়েন আয়ারল্যান্ডের পেসার কুর্তিস ক্যাম্পার। তিনি বিশ্বকাপে প্রথম ও সব মিলিয়ে তৃতীয় বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে চার বলে চারটি উইকেট শিকার করেছেন।
দুজনই এখন রাতারাতি পরিচিতি পেয়ে গেছেন। তাদের নাম উচ্চারিত হচ্ছে সব জায়গায়। পত্রিকার পাতা বা টিভির স্ক্রিনে সব জায়গাতেই এখন এ দুজনের নাম আর ছবি।
তবে ক্যাম্পার আয়ারল্যান্ড আর ক্রিস গ্রেভেস স্কটল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করলেও তাদের ক্রিকেটের হাতে খড়ি হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকায়। দুজনের জন্ম হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকায়। দুজন বড় হয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকায়। কিন্তু তারা প্রতিনিধিত্ব করছেন ইউরোপের দুটি আলাদা দেশের। মূলত দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটে নিজেদের মেলে ধরতে না পারা বা ভালো সুযোগ সুবিধার জন্যই ইউরোপে পাড়ি দিয়েছেন তারা। বৃথা যায়নি তাদের এ মহাযাত্রা। দুজনই হয়েছেন সফল।
বাংলাদেশকে হারিয়ে দেয়ার নায়ক ক্রিস গ্রেভেসের সঙ্গে জোহানেসবার্গে একটি নেট শেষনে দেখা হয় সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটার ম্যাট প্রায়রের। সেখানে প্রায়রকে তিনি জানান তার কাছে ব্রিটিশ পাসপোর্ট আছে, তাই তার ইচ্ছা ব্রিটেনে গিয়ে নিজের ক্রিকেট ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ করবেন। ম্যাট প্রায়র তার কথা শুনে তার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন ও ভালো একটা ব্যবস্থা করে দেবের বলে কথা দেন। সেই কথা অনুযায়ী গ্রেভেসকে ডারহ্যাম ক্রিকেট ক্লাবে সুযোগ করে দেন প্রায়র। এই ক্লাব থেকেই উত্থান হয় গ্রেভেসের। নিজের কারিশমা দেখিয়ে তিনি সুযোগ পান স্কটল্যান্ডের জাতীয় দলে খেলার।
অপরদিকে চার বলে চার উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়া ক্যাম্পার দক্ষিণ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় দলের হয়েও খেলেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি আয়ারল্যান্ডের হয়ে খেলার সিদ্ধান্ত নেন। তার দাদী মূলত হলেন আয়ারল্যান্ডের নাগরিক। সে সুবাদে তার কাছে ছিল আয়ারল্যান্ডের পাসপোর্ট। উন্নত জীবন ও ভালো ক্রিকেটীয় সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করে তিনি পাড়ি দেন সবুজের দেশ আয়ারল্যান্ডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।