নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সবাই জানেন চীনের দুঃখ হোয়াংহো নদী। আর ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের দুঃখ বিশ্বকাপের নকআউট পর্ব। যেই দুঃখের শুরু ১৯৯২ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে। এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপের প্রতি আসরেই নকআউট পর্বে বাদ পড়াটা যেন দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে একরকম অলিখিত অভিশাপ। তবে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকার পুরনো ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর উপযুক্ত সময়। আর এ বিশ্বকাপে সাফল্য পেয়ে ক্যারিয়ারের শ্রেষ্ঠ অর্জন নিজের করে নিতে চান দক্ষিণ আফ্রিকার তরুণ পেসার কাগিসো রাবাদা।
সম্প্রতি তিনি সংবাদিকদের বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয় হবে নিঃসন্দেহে আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন। এটা দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসেও অন্যতম সেরা অর্জন হবে। যেটার অভাব প্রোটিয়ারা অনেকদিন ধরে অনুভব করছে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টানা তিন টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের সুখস্মৃতি নিয়েই এবারের বিশ্বকাপে খেলতে নামছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এ তিন সিরিজের ইতিবাচক ফল নিশ্চিতভাবেই বিশ্বকাপে প্রোটিয়াদের জন্য টনিক হিসেবে কাজ করবে। আগের ছয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুইবার নকআউট পর্বে শেষ হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার মিশন। ২০০৯ ও ২০১৪ সালে সেমিফাইনালে আটকে গিয়েছিল তারা। অন্য চারবার নকআউট পর্বে উঠতেই পারেনি প্রোটিয়ারা। দলের অতীত ইতিহাস সবই জানা রাবাদা’র। তবে এসব নিয়ে ভাবতে চান না তিনি,‘আগে যা ঘটেছে, তা নিয়ে এখন কথা বলতে চাচ্ছি না। আমাদের সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ। আমরা এখানে জিততেই এসেছি। অতীত নিয়ে আলোচনা না করে এখন শুধু পারফরম্যান্স দেখানোর সময়।’
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অনুভূতি কেমন, তা ভালো করেই জানেন রাবাদা। তাই তো ২০১৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার শিরোপাজয়ী দলের এই সদস্য বলেন, ‘এটা আসলেই অন্যরকম এক অনুভূতি। জাতীয় দলের হয়ে তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি হলে ভালোই লাগবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।