পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অবশেষে মুসলমানদের পবিত্র ভূমি মক্কা ও মদিনায় আগের মতো পূর্ণ মাত্রায় মুসলিমদের উপস্থিতির অনুমোদন দেয়া হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে একটি শর্ত থাকছে। সেটি হলো, যারা করোনা ভাইরাসের পূর্ণাঙ্গ ডোজ টিকা নিয়েছেন, তারাই ইসলামের সবচেয়ে পবিত্র এ দুটি স্থানে উপস্থিত হতে পারবেন।
সউদী আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবার বলেছে, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হার প্রতিদিন দ্রুত কমে আসায় বিধিনিষেধ শিথিল করা হচ্ছে ১৭ই অক্টোবর থেকে।
বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আনন্দ ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে অধিকাংশ নেটিজেনরা। বিশেষ করে মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে।
এই সিদ্ধান্ত নেয়ায় সউদী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে রেজাউল করিম লিখেছেন, ‘মুসলমানদেরকে মক্কা ও মদিনায় যাওয়ার অনুমতি দেয়ার সউদী সরকারকে অসংখ্য মোবারকবাদ জানাচ্ছি। আবারও দলে দলে মুসলমানরা ইসলামের এই পুণ্যভূমিতে যেতে পারবে।’
আনন্দ প্রকাশ করে জাহিদুর রহমান লিখেছেন, ‘অনেক দিন থেকে মক্কা-মদিনায় যাওয়ার ইচ্ছে হচ্ছে। করোনাসহ নানা জটিলতায় যেতে পারি নাই। এবার যেতে পারবো, ইনশা আল্লাহ। সেটা ভেবেই খুব আনন্দ হচ্ছে।’
শামিম ভূঁইয়া লিখেছেন, ‘যাক এবার তাহলে যেতে পারবো। করোনা ভাইরাসের পূর্ণাঙ্গ ডোজও নেয়া আছে আমার।’
সাইদুর রহমান লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, সমার্থবান মুসলমানদের জন্য এর চেয়ে বড় আর সুখবর কি হতে পারে!’
বাংলাদেশ সরকারকে উদ্দেশ্য করে মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান লিখেছেন, ‘যারা হজ্জ কিংবা ওমরাহর জন্য সউদী যেতে চায়, তাদেরকে দ্রুত সময়ের মধ্যে করোনা ভাইরাসের পূর্ণাঙ্গ ডোজ টিকা দেয়া ব্যবস্থা করুন।’
সাব্বির হোসাইনের প্রার্থনা, ‘আল্লাহ তায়ালা যেন জীবনে একবার হলেও রাসুল (সা.)-এর ওই পুণ্যভূমিতে যাওয়ার তৌফিক দান করেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।