পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সন্ত্রাসী, জঙ্গি সংগঠনগুলোকে অপপ্রচার চালাতে সহায়তার দীর্ঘ অভিযোগ রয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জায়ান্ট ফেসবুকের বিরুদ্ধে। এমন অভিযোগ থেকে রেহাই পেতে এই সামাজিক মাধ্যম বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চার হাজারের বেশি সন্ত্রাসী-জঙ্গি সংগঠন এবং ব্যক্তিকে গোপন কালো তালিকাভুক্ত করেছে; যারা অনলাইন-অফলাইনে সহিংসতার বিস্তার করেন। ফেসবুকের ডেঞ্জারাস ইন্ডিভিজুয়ালস অ্যান্ড অর্গানাইজেশন্স (ডিআইও) নীতির আওতায় ‘বিপজ্জনক’ ব্যক্তি ও সংগঠনের এই তালিকায় বাংলাদেশের ছয়টি জঙ্গি সংগঠন এবং একজন ব্যক্তির নাম দেখা গেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট ফেসবুকের অভ্যন্তরীণ এই গোপন কালো তালিকার নথিপত্র হাতে পেয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জঙ্গি সংগঠন, হিংসা-বিদ্বেষ সহিংসতার প্রচারকারী গোষ্ঠী এবং রাজনীতিবিদেরও এই তালিকায় যুক্ত করেছে ফেসবুক। তালিকায় বাংলাদেশের যে ছয় জঙ্গি সংগঠনের নাম রয়েছে সেগুলো হলো-আল মুরসালাত মিডিয়া, ইসলামিক স্টেট বাংলাদেশ, হরকাত উল-জিহাদ-ই-ইসলামী বাংলাদেশ, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, জামায়াত উল মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং সাহাম আল-হিন্দ মিডিয়া।
এন্টি টেরোরিজম ইউনিট(এটিইউ) এর প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি কামরুল আহসান বলেন, এসব জঙ্গি সংগঠন সোস্যাল মিডিয়া তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে-সেটি আমরাও নজরদারি করছি। তবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এইসব সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করে একটি ভাল কাজ করেছে। এসব জঙ্গি সংগঠনের মধ্যে তিনটি জঙ্গি সংগঠনকে সরকার আগেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেগুলো হল- হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশ(হুজিবি), আনসারুল্লাহ বাংলা টিম(এবিটি) ও জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ(জেএমবি)। তবে তারিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকে ফেসবুক যে কালো তালিকাভুক্ত করেছে, ওই ব্যক্তি সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।