মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পশ্চিমা সংস্কৃতিকে বেইজিং তরুণদের জন্য অস্বাস্থ্যকর প্রভাব হিসাবে দেখে এবং এটি নিষ্ক্রিয় করার প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে তারা পপ-সংস্কৃতি শিল্পকে লক্ষ্যবস্তু করেছে। এর অংশ হিসাবে সম্প্রতি চীনের অন্যতম হাই-প্রোফাইল সেলিব্রেটি, ঝাও ওয়ে, চীনা ইন্টারনেটের কিছু অংশ থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন।
চীনের শীর্ষ অভিনেত্রী ভিকি ঝাও ওয়ে, যিনি চীনের বিনোদন শিল্পের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক অভিযানের লক্ষ্যবস্তু সেলিব্রিটিদের মধ্যে ছিলেন, আরও সমস্যায় পড়তে পারেন। চীনের ন্যাশনাল বিজনেস ডেইলি অনুসারে, চীনের বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা চায়না মিনশেং ট্রাস্ট ঝাও, তার ব্যবসায়ী স্বামী হুয়াং ইউলং এবং জায়ান্ট ইন্টারেক্টিভ গ্রুপের চেয়ারম্যান শি ইউজুর বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
গত শনিবার প্রকাশিত আদালতের নোটিশে বলা হয়েছে যে, এই মামলায় গ্যারান্টি চুক্তি নিয়ে একটি বিবাদ জড়িত। আগামী ৮ নভেম্বর বেইজিংয়ের ৪ নম্বর ইন্টারমিডিয়েট পিপলস আদালতে এর শুনানি হবে। আদালতের নোটিশে মামলার আর কোনো বিবরণ প্রকাশ করা হয়নি এবং ঝাউ বা তার স্বামী শুনানিতে অংশ নেবেন কিনা তা জানা যায়নি।
৪৫ বছর বয়সী ঝাও চায়না মিনশেং ট্রাস্টের সঙ্গে আইনি ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ার এই প্রথম ঘটনা নয়। জুন মাসে, ঝাও এবং হেবাও এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপের বিরুদ্ধে চীন মিনশেং ট্রাস্ট মামলা করেছিল। ন্যাশনাল বিজনেস ডেইলি উল্লেখ করেছে যে, ঝাওয়ের নামে অবশিষ্ট সাতটি কোম্পানির মধ্যে এপ্রিল মাসে হেবাও সহ পাঁচটি কোম্পানিতে তার স্টেক হিমায়িত ছিল।
মাই ফেয়ার প্রিন্সেস (১৯৯৮) পিরিয়ড ড্রামা -তে লিটল সোয়ালোর চরিত্রে অভিনয়ের পর খ্যাতি অর্জনকারী ঝাওকে আগস্টের শেষের দিকে চীনা ইন্টারনেট থেকে মুছে ফেলার পর জনসমক্ষে দেখা যায়নি। তার কাজগুলো চীনা ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম থেকে সরানো হয়েছিল, অন্যদিকে ওয়েবোতে তাকে উৎসর্গ করা একটি ফোরামও বন্ধ ছিল।
সেখানে দাবি করা হয়েছিল যে, অভিনেত্রী গৃহবন্দী ছিলেন। অন্যরা বলেছিলেন যে, তিনি ফ্রান্স চলে গেছেন, যেখানে তিনি তার স্বামীর সাথে আঙ্গুর বাগানের দেখাশোনা করছেন। অফিসিয়াল সূত্র থেকে কথিত ২৫জন কালো তালিকাভুক্ত শিল্পীর একটি তালিকা অক্টোবরের শুরুতে প্রচার করা হয়েছিল। সেখানে ‘রাজনৈতিক সমস্যাগুলোর’ কারণে ঝাউকেও রাখা হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।