নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মিরপুরের ক্রীড়া পল্লীতে জাতীয় দলের নারী ও পুরুষ উশুকাদের সঙ্গে অসভ্য আচরণ এবং মারধরের মতো ন্যাক্কারজনক সন্ত্রাসী ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার রাতেই এমন ঘটনায় চারজনকে মূল অভিযুক্ত করে আরও ৭/৮ জনের বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন (মামলা নং-১৯) জাতীয় উশু দলের ক্যাম্প কমান্ডার মুজাম্মেল হক। মামলাটি ১৪৩, ৩২৩, ৩২৫ ও ৫০৬ পেনাল কোড ধারায় রুজ্জু করা হয়। মামলার আসামীরা হলেন- রাব্বি ইসলাম শোভন, মো. শামীম, আবদুল্লাহ আল নোমান ও আমির হামজা।
জানা গেছে, আসামীদের গ্রেফতার করেছেন অত্র থানার পুলিশ। এজাহারে বাদী মুজাম্মেল হক উল্লেখ করেন, ‘মিরপুর থানাধীণ দস্তরখানা ক্যাফে থেকে পৌঁনে ৯ টায় রাতের খাবার খেয়ে বের হয়ে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সুইমিং কমপ্লেক্সের পাশ দিয়ে আসার সময় উশুকা নুর বাহার খানম প্রিয়ার মুখে সিগারেটের ধুয়া ছোড়ে আসামিরা। এর কারণ জিজ্ঞেস করতেই আসামীরা আমাদেরকে এলোপাথারিভাবে কিল ঘুষি মারতে থাকে। এক পর্যায়ে রাব্বি ইসলাম শোভন তার হাতে থাকা লাঠি দিয়ে প্রিয়ার মাথায় আঘাত করলে রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে আমরা হাসপাতালে ভর্তি করি। কেবল প্রিয়াই নয়, আমার সঙ্গে থাকা জাতীয় দলের উশুকা ওমর ফারুক, কামরুল হাসান, সাকিব হোসেন এবং নাজমুল হাসানকেও আসামীরা হেলমেট ও লাঠি দিয়ে মারধর করে। পরে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে চারজন আসামীকে ধরে নিয়ে যায়।’
বৃহস্পতিবার রাতে মিরপুর মডেল থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. সাইফুল ইসলাম দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে আমি এখন কিছুই বলতে পারছি না।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।