Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ডিপওয়াটার হরাইজন

প্রকাশের সময় : ১০ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

পিটার বার্গ পরিচালিত অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার ফিল্ম ‘ডিপওয়াটার হরাইজন’। ‘লোন সারভাইভার’ (২০১৩), ‘ব্যাটলশিপ’ (২০১২), হ্যানকক’ (২০০৮), ‘দ্য কিংডম’ (২০০৭), ‘ফ্রাইডে নাইট লাইটস’ (২০০৪), ‘দ্য রানডাউন’ (২০০৩) এবং ‘ভেরি ব্যাড থিংস’ (১৯৯৮) বার্গ পরিচালিত চলচ্চিত্র। ২০১০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় খনিজ তেল বিপর্যয়ের বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে।
এপ্রিল ২০, ২০১০। স্থান- মেক্সিকো উপসাগর। ঠিক সেদিনই অফশোর অয়েল রিগ ডিপওয়াটার হরাইজন তেলের চাপে বিস্ফোরিত হয়। এর ফলে বিস্ফোরণের সঙ্গে সঙ্গে কয়েকজন রিগ কর্মী নিহত হয়। আটকে পড়ে অজানা সংখ্যক কর্মী। আর সৃষ্টি হয় ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ এক মানবসৃষ্ট বিপর্যয়। এই বিপর্যয় শুধু মানবক্ষয় নিয়ে নয়, পরিবেশ দূষণ নিয়েও। কয়েকজন দুঃসাহসী মানুষ এগিয়ে আসে সেই বিপর্যয়ের মোকাবেলা করতে। এর একজন হল প্রকৌশলী মাইক উইলিয়ামস (মাইক উইলিয়ামস)। তার জন্য দিনটি ছিল আরও অন্য যে কোন দিনের মত। স্ত্রী ফেলিশিয়া (কেইট হাডসন) আর কন্যার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে সে সাগরে অয়েল রিগ ডিপওয়াটার হরাইজনের উদ্দেশে রওয়ানা হয়। রিগে পৌঁছে সে দেখতে পায় তার সিনিয়র জিমি হ্যারেলের (কার্ট রাসেল) সঙ্গে সফররত বিপি নির্বাহীদের তর্কাতর্কি হচ্ছে। নির্বাহীরা চায় কোন প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত না করেই ড্রিলিং শুরু করতে। লুইজিয়ানা বিপির ম্যানেজার ডনাল্ড ভিড্রিন (জন ম্যালকোভিচ) কর্মীদের কয়েকটি প্রেশার টেস্ট করতে বাধ্য করলে পাইপ ফেটে বিস্ফোরণ ঘটে। আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে। পুরো রিগটি বিধ্বস্ত হবার আগেই বাকি কর্মীদের নিরাপদ জায়গায় সরাতে হবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ডিপওয়াটার হরাইজন

১০ অক্টোবর, ২০১৬
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ