মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বাতাস থেকে কয়েক মুহূর্তে শুষে নেবে বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড আর কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস। যাতে কমবে উত্তরোত্তর বেড়ে চলা বিশ্ব উষ্ণায়নের বিপদ। হয়তো কিছুটা মোড় ঘোরানো যাবে খুব দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলা বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনের। হয়ে উঠবে সভ্যতার প্রধান হাতিয়ার।
বাতাস থেকে বিষ টেনে নেয়ার জন্য সুবিশাল একটি প্ল্যান্টের কাজ শুরু হল বুধবার। সুইৎজারল্যান্ডে। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘কার্বন-সাকিং প্ল্যান্ট’। এই কাজে এটাই বিশ্বের বৃহত্তম প্ল্যান্ট। এই প্ল্যান্টের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওরকা’। আইসল্যান্ডের ভাষায় যার অর্থ, শক্তি। আইসল্যান্ডের সংস্থা ‘কার্বফিক্স’ ও সুইস সংস্থা ‘ক্লাইমওয়ার্কস’ যৌথ ভাবে তৈরি করেছে বিশ্বের বৃহত্তম এই কার্বন-সাকিং প্ল্যান্ট।
সুইস সংস্থা ক্লাইমওয়ার্কস-এর তরফে জানানো হয়েছে, বাতাস থেকে বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড আর কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস টেনে নেয়ার জন্য এই প্ল্যান্টে রয়েছে মোট চারটি ইউনিট। প্রতিটি ইউনিটই বানানো হয়েছে দু’টি করে ধাতব বাক্স দিয়ে। যেগুলি আকারে জাহাজে মালপত্র নিয়ে যাওয়ার কন্টেনারের মতো।
এই প্ল্যান্টের এখন যা উৎপাদন ক্ষমতা তাতে বাতাস থেকে বছরে ৪ হাজার টন ওজনের বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড আর কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস টেনে নিতে পারবে। আমেরিকার এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সি (ইপিএ)-র দেয়া পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, বাতাস থেকে এখন যে পরিমাণে বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড আর কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস টেনে নেয়ার ক্ষমতা রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম এই প্ল্যান্টের, সেই পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড আর কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস বেরিয়ে আসে জীবাশ্ম জ্বালানি পুড়িয়ে এক বছর ধরে চলা ৮৭০টি গাড়িতে। সূত্র: ব্লুমবার্গ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।