প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
নায়িকা পরীমনির কারাফটকে প্রদর্শিত মুক্তির উল্লাসের আলোচনা-সমালোচনায় সরগরম হয়ে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। এ নিয়ে বিশিষ্ট ইসলামী বক্তা গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুর রহীম আল-মাদানীর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বুধবার বিকেলে পরীমনির নিয়ে এক স্ট্যাটাসে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
পরীমনির জামিন, কারাফটকে মুক্তির উল্লাস ও সেখানে এক ধরণের মহড়ায় বীরদর্পে জেল থেকে বের হওয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। পাঠকদের জন্য মাওলানা আব্দুর রহীম আল - মাদানীর স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো - ‘অসংখ্য অপকর্মের হোতা, মাদক মামলার ঘৃণিত আসামী জামিনে মুক্তি পেয়ে দাঁত কেলিয়ে হাসা। এটা নির্লজ্জতার কত নম্বর স্তর ???’ এর আগে বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় পরীমনির কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান ।
এ সময় মাওলানা আব্দুর রহীম আল - মাদানীর এ স্ট্যাটাসে জনৈক জিলানী সোহান মন্তব্য করেন, ‘একটা জিনিস বুঝলাম না , বাংলাদেশের জেলখানায় কি মেহেদি দেয়ার সু - ব্যবস্থা আছে নাকি, পরীমনি কি জেলখানা থেকে বের হইছে , নাকি অলিম্পিক থেকে স্বর্ণ পদক নিয়ে বাংলাদেশে আসছে। ’
এক পাঠক, নাম আবুল মনসুর ইমন, তিনি মন্তব্য করেন, ‘মানুষের চরিত্র ধ্বংসের কারিগর মুক্তি পায়। আর মানুষের চরিত্র গঠনের কারিগর বন্দী থেকে যায়।’ এদিকে মো : জাকারিয়া বিন তাহের মন্তব্য করেন, ‘জেলের মধ্যে আবার মেহেদী লাগাইয়া দিলো কে ? আলেমরা জেল থেকে বাইরে আসলে পঙ্গু হয়ে আসে, আর পরি তো হাসতে হাসতে হাতে মেহদী লাগিয়ে রঙ্গ তামাশা করে আসছে , আসলে আইন কার ? ’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।