প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
তৃতীয় বিয়ের বিচ্ছেদ, চতুর্থ প্রেমের গুঞ্জন সব মিলিয়ে প্রায়দিনই সংবাদ শিরোনামে উঠে আসেন টলিউড অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। গত বছরের শেষের দিক থেকেই তৃতীয় স্বামী রোশন সিংয়ের সঙ্গে তার দাম্পত্য সম্পর্কের অবনতির খবর প্রকাশ্যে আসে। ব্যক্তিগত সম্পর্কর টানাপোড়েনের মাঝেই রাজনীতিতে যোগ দেন শ্রাবন্তী। এরপরেই শোনা যায় চতুর্থ বারের জন্য প্রেমে পড়েছেন তিনি। এই সমস্ত কিছু নিয়েই এবার খোলাখুলি জবাবের পাশাপাশি রাজনীতি ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন শ্রাবন্তী।
শ্রাবন্তীর বক্তব্য, তার ব্যাকগ্রাউন্ড রাজনীতির না। তাও তাকে জায়গা দেওয়া হয়েছিল দলে। জিততে পারেননি, মানুষের রায়ও মেনে নিয়েছেন। তাই এখন তার যেটা ‘ব্রেড অ্যান্ড বাটার’ সেই অভিনয়েই মন দিতে চান। বাংলার মানুষ অভিনেত্রী হিসেবেই দেখতে চান তাকে। তাই এখন আর রাজনীতি নিয়ে ভাবছেন না বলেই ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানান অভিনেত্রী।
অনেক কম বয়সে অভিনয়ে পা রেখেছিলেন স্রাবন্তী। টলিউডেও দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। একের পর সুপারহিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। তিনিই যখন স্রোতে গা ভাসিয়ে রাজনীতিতে যোগ দিলেন বেশ অবাক হয়েছিল মানুষ। বিজেপির টিকিটে বেহালা পশ্চিম থেকে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন শ্রাবন্তী। কিন্তু দিনরাত প্রচার করেও জয়ের মুখ দেখতে পারেননি।
এদিকে ক্যারিয়ারের পাশাপাশি শ্রাবন্তীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও কৌতূহল কম নেই মানুষের। তৃতীয় স্বামী রোশন সিং কে ছেড়ে চতুর্থ বার প্রেমে পড়ার গুঞ্জন নিয়ে ট্রোলড হয়ে চলেছেন অভিনেত্রী। ‘চতুর্থ প্রেমিক’ ব্যবসায়ী অভিরূপ নাগ চৌধুরীর প্রসঙ্গে শ্রাবন্তী জানিয়েছেন, ‘তারা দুজনে শুধুই ভাল বন্ধু। দুজনের বাসস্থানই এক, আরবানা। লকডাউনের সময় বন্ধুদের গ্রুপের মাধ্যমে আলাপ শ্রাবন্তী অভিরূপের। এর বেশি কিছু বলতে নারাজ অভিনেত্রী।’
আর ট্রোলের বিষয়ে তার বক্তব্য, ‘অতিমারিতে বাড়িতে বসে থেকে ডিপ্রেশনে ভুগছে মানুষ। নিজের জীবনের থেকে অন্যের জীবনে তাদের উঁকিঝুঁকি বেশি। এসব বিষয় নিয়ে বেশি মাথা ঘামান না তিনি। কর্মে বিশ্বাসী শ্রাবন্তী। তার নিজের যেটা ঠিক মনে হয় তিনি সেটাই করেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।