মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আসল কুকুর পোষার দিন বোধহয় এবার শেষ হতে চলল। কারণ বাজারে আসতে চলেছে যন্ত্র কুকুর। যা বাড়িময় একাই ঘুরতে পারবে। মনিবের সঙ্গে থাকতে পারবে।
বাড়িতে যারা কুকুর পুষতে পছন্দ করেন তারা পছন্দের প্রজাতি খুঁজে কুকুর রাখেন। নানা প্রজাতির কুকুরের সেই খোঁজ বোধহয় শেষ হতে চলল।
এবার হয়তো মানুষ কোম্পানির নাম বলে কুকুর খুঁজবে। কারণ রক্ত মাংসের কুকুর পোষার দিন বোধ হয় শেষ হতে চলল। এবার আসতে চলেছে চারপেয়ে রোবট ‘সাইবার ডগ’।
পৃথিবীতে স্মার্ট ইলেক্ট্রনিক্স দ্রব্য তৈরির অন্যতম কোম্পানি Xiaomi কুকুরের মতো দেখতে এরকমই একটি ওপেন সোর্স রোবট তৈরী করেছে, যা বিভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করতে পারে।
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস' সূত্রে খবর, রোবট কুকুরটিকে তৈরি করা হয়েছে, এনভিডিয়া জেটসন জেভিয়ার এনএক্স এআই এজ কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম ( Nvidia Jetson Xavier NX AI edge computing platform) দ্বারা, এটি সাইবার ডগ হিসেবে কাজ করবে। Xiaomi সাইবারডগে ব্যবহারকারী চাইলে অতিরিক্ত ক্যামেরা, সেন্সর লাগাতে পারবেন। সাইবারডগ মানচিত্র তৈরি করতে পারবে, তার গন্তব্য বিবেচনা করতে পারবে। মালিকের কথা মতো কাজ করতে পারবে। থাকছে ভয়েস কমান্ড বুঝতে পারার সক্ষমতা। মানুষকে প্রতিক্রিয়া জানাতেও সক্ষম এই সাইবারডগ।
এটি নিজের পরিবেশ বিশ্লেষণ করতে পারবে। ভয়েস চিনতে পারার শক্তি থাকছে, তাই রোবটটির ইচ্ছেমতো নাম আলাদা করে রাখা যেতে পারে। এটি দেখতে বাড়ির পোষা কুকুরের মতো অত সুন্দর না হলেও কাজ নিয়ে কোনও অভিযোগ রাখবে না বলেই মনে করছেন টেক-গুরুরা।
নির্মাণ কোম্পানিটি দাবি করেছে উচ্চগতি যুক্ত এই সাইবারডগ পিছনে ওল্টাতে পারে, কমপ্লেক্স মোশন ও নানা রকমের অঙ্গবিন্যাস করতে পারে। ঘণ্টায় এর গতি প্রায় ১১ কিলোমিটার পর্যন্ত। সঙ্গে রয়েছে ১১টি উচ্চমানের সেন্সর। দৃষ্টিশক্তির জন্য রয়েছে এমবেডেড ক্যামেরা। প্রতিষ্ঠানটি এমন সাইবারডগ আপাতত ১০০০টি বিক্রির জন্য প্রস্তুত। চীনা মুদ্রায় এর দাম করা হয়েছে ৯,৯৯৯ (ঈঘণ)। এর আগে আমেরিকার একদল বিজ্ঞানী চার পায়ের এক রোবট-কুকুর তৈরি করেছিলেন। তাঁদের বক্তব্য, এই কুকুর দৃষ্টিশক্তিহীন মানুষজনকে পথ দেখাবে। এতে ওই ব্যক্তির যাত্রার সময় বাঁচবে। কমবে যাতায়াতের খরচও। বার্কলের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণারত ঝংইউ লি ও তাঁর সহকর্মীরা এই রোবোটটি ডিজাইন করেছিলেন। রোবটগুলিকে নাম দেওয়া হয়েছিল 'মিনি চিতা'। সূত্র : দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস'
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।