বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মহেশখালী উপকূল থেকে নৌদস্যু সন্দেহে ৩ জনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা। কুতুবজোম তাজিয়াকাটা থেকে তাদের আটক করা হয়। গতকাল দৈনিক ইনকিলাবে আতঙ্কিত টলার মালিক-জেলেরা কক্সবাজার সমুদ্র উপক‚লে নৌদস্যুদের উৎপাত শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হবার পর প্রশাসনের টনক নড়ে। আটককৃতদের মহেশখালী থানার মাধ্যমে কুতুবদিয়া থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কুতুবদিয়া থানা জানায় এরা নৌদস্যুতা সংক্রান্ত একাধিক মামলার আসামি। কুতুবজোম ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন খোকন জানান, স্থানীয়দের সহায়তায় নৌদস্যু সন্দেহ তিন জনকে আটক করেছে স্থানীয়রা। পুলিশ ও কোস্টগার্ড বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। আটকরা হলো, কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর ধুরুং নাথপাড়ার বাদশা মিয়ার পূত্র আনিসুল ইসলাম ছোটন, দক্ষিণ ধুরুং অলি পাড়ার আহমদ ছৈয়দের পূত্র আজিজুর রহমান ও মুসা সিকদার পাড়ার মঞ্জুর আলমের পূত্র রায়হান। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই তিন ব্যক্তি বঙ্গোপসাগরের ট্রলারে ডাকাতি করে তাজিয়াকাটা ঘাট হয়ে কুলে ফিরছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, তিন ব্যক্তি সোনাদিয়া থেকে বোটযোগে তাজিয়াকাটা ঘাটে নামে। তাদের দেখে স্থানীয়দের সন্দেহ হয়।
এসময় তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে ২-৩ দিন আগে বাঁশখালীর তৈয়ব উল্লাহ, আব্দুল গফুর ও আব্দু শুক্কুরের মাছ ধরার ট্রলারে ডাকাতিতে সম্পৃক্ত ছিল বলে স্বীকার করে। তাদেরকে আটকের পর মহেশখালী থানায় খবর দিলে পুলিশ তাদেরকে থানায় নিয়ে আসে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল হাই জানান, স্থানীয়রা ৩ দস্যুকে আটক করার সংবাদ পেয়ে পুলিশ তাদের থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক ভাবে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আছে বলে জানা গেছে। পরে তাদেরকে কুতুবদিয়া থানায় পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।