পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৬০ বছর পর অলিম্পিকের ইকুয়েস্ট্রিয়ান ইভেন্টে দেখা যাবে মিসর দলকে। ২০১৯ সালে মরক্কোতে হওয়া এফইআই নেশন কাপ দিয়ে অলিম্পিকে নিজেদের জায়গা করে নিয়েছে দেশটি। আর অলিম্পিকে জায়গা করে নিয়েই বড় এক পরিবারের সমর্থক তারা, সেটি বিল গেটস পরিবার!
একসময়ের বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির এভাবে মিসর দলের সমর্থক হয়ে যাওয়ার কারণ নায়েল নাসার। মিসর ইকুয়েস্ট্রিয়ান দলের সদস্য নাসার। তার আরেকটি পরিচয় অবশ্য অনেকেরই জানা। এই ইকুয়েস্ট্রিয়ান বিল গেটসের মেয়ে জেনিফার গেটসের বাগদত্ত। হবু জামাইকে নিয়ে ৩১ জুলাইয়েই উচ্ছ¡াস জানিয়ে রেখেছেন গেটস। এবার জামাতাকে নিয়ে উচ্ছ¡াস ঝরল বিল গেটসের সঙ্গে সমঝতায় বিচ্ছেদ ঘটানো স্ত্রী মেলিন্ডা ফ্রেঞ্চ গেটসও। গতপরশু অফিসিয়াল টুইটারে এই পোস্ট দিয়ে তিনি লেখেন, ‘আমি সবসময়ই অলিম্পিকের ভক্ত। এবারের টোকিও অলিম্পিকটি একটু বেশিই বিশেষ, কেননা এতে আমি আমার হবু জামাতার জন্য গলা ফাটাতে পারবো! আমরা সত্যিই তোমাকে নিয়ে গর্বিত নায়েল এবং ইগোর (তার ঘোড়া)।’
মিসরের ইকুয়েস্ট্রিয়ানরা দল হিসেবে খেলবে আজ। এদিনই দেশটির জার্সি গায়ে দেখা যাবে মোহামেদ তাহের জিয়াদা, সামেহ আল দাহান, আবদুল কাদের সাঈদ ও নায়েল নাসার কেমন করেন। তবে এর অগে এককের হিটে নেমে হতাশ করেছেন নাসার।
গত বছরের জানুয়ারিতে বাগদানের ঘোষণা দেন বিল গেটসের মেয়ে জেনিফার ও নাসার। খুব শিগগির দুজন বিয়ে করবেন বলেই ঘোষণা দেওয়া আছে। নাসার একজন পেশাদার ইকুয়েস্ট্রিয়ান। শিকাগোতে জন্ম নেওয়া নাসার বড় হয়েছেন কুয়েতে। ২০০৯ সালে ক্যালিফোর্নিয়াতে ফেরা নাসার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক করেছেন। পাঁচ বছর বয়স থেকে ঘোড়ায় চড়ার অভ্যাস তার। আর ১০ বছর বয়স থেকেই ইকুয়েস্ট্রিয়ান হওয়ার চেষ্টা চলছে। ৩০ বছর বয়সী এই ইকুয়েস্ট্রিয়ান ২০১৩ সাল থেকে শো জাম্পিংয়ের বিশ্ব মঞ্চের পরিচিত মুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।