বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সম্প্রতি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ক্যাপ্টেন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রংপুর গঙ্গাচড়া মডেল থানার উপপরিদর্শক আবদুস সালামের মেয়ে শাহনাজ পারভীন। নিয়োগ পাওয়ার পর নিজ নিজ বাহিনীর পোশাক পরে দুজন স্যালুট বিনিময় করেন। স্যালুট বিনিময়ের একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচিত হয়েছে।
বাবা ও মেয়ের এই স্থিরচিত্র দেখে অনেকেই আবেগে ভেসেছেন। জানাচ্ছেন অভিনন্দন, ভালোবাসা আর শুভ কামনা। ফেইসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নন্দিত পুলিশ বাবা-সেনা ক্যাপ্টেন মেয়ের স্যালুট বিনিময়।
খবরটি নিজ ফেইসবুকে শেয়ার করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল ক্যাপশনে লিখেন, ‘মন ভরে যাওয়া সংবাদ। অভিনন্দন এই বাবাকে আর তার সুকন্যাকে!’
হুমায়ন কাদির লিখেন, ‘মাশা আল্লাহ! আসাধারণ এক ছবি! চোখে পানি এসে যায়! তাদের সুস্থ জীবন ও সাফল্য কামনা করছি।’
‘বাবা মেয়ের স্যালুট সত্যি-ই মন ছুঁয়ে যাওয়ার মতো। তবে সততার সাথে পোষাকের সম্মান বাঁচানোটা মুখ্য বিষয়।’ - জুয়েল হোসেনের মন্তব্য।
আনোয়ার খান লিখেন, ‘পুলিশের ভাবমূর্তি যখন আমজনতার নিকট ভয়ংকর, ঠিক সেই সময় এমন একটি ছবি সততার উজ্জ্বল দৃষ্টান্তই বটে। নিশ্চয়ই জনাব আব্দুস সালাম একজন সৎ পুলিশ অফিসার। আল্লাহ তাঁকে পার্থিব পুরস্কারের মাধ্যমে সততার প্রতিদান দিচ্ছেন।’
মুহাম্মদ রেজাউল করিমের মতে, ‘দৃশ্যটা খুব ই আনন্দের ও বাবার জন্যে গর্ভের। তবে এখানে বাবা ও মেয়ের মধ্যে যে স্যালুট, তা কিন্তু নয়; এখানে দু’টি পদবির মধ্যে স্যালুট।’
খান আবেদীন লিখেন, ‘আসলেই অশান্ত পৃথিবীতে একটু প্রশান্তির পরশ। মেয়ে বাবা মা সবাই ভালো থাকবেন, নিরাপদ থাকবেন, সবাইকে নিয়ে এমন হাসিখুশি সারাজীবন থাকবেন।’
শুভ কামনা জানিয়ে শ্যামল দাস লিখেন, ‘গর্বিত বাবার গর্বিত কন্যা, উনাদের জন্য শুভ কামনা রইলো।
বর্তমান সময়ের কিছু প্রসঙ্গ টেনে এমডি মাকসুদ লিখেন, ‘অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভ কামনা রইল এই রকম সকল আপুদের জন্য! যারা সুশিক্ষায় দীক্ষিত হয়ে মা বাবার স্বপ্ন পুরণসহ দেশের বড় দায়িত্ব নেয়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন। এরাই হচ্ছে নারীদের আসল অগ্রযাত্রার দূত। আশা করা যায়, এরা নিজের পরিবার তথা দেশ ও জাতিকেও ভাল কিছু উপহার দিতে পারবে। কিন্তু তথাকথিত কিছু নারীরা (পাপিয়া, জয়া, রোমানা স্বর্না, পিয়াসা ও মৌসহ এই রকম অনেকেই) স্বাধীনতা ও সংস্কৃতির নামে তরুণ-তরুণীদের মাদক ও অশ্লীলতার মাধ্যমে সমাজকে কলুষিত করছে। তাই এখনই সবার সাবধান হওয়া উচিত। ঐসব কুলাঙ্গারদের খপ্পরে যেন আপনার আদরের সন্তান /ছোট ভাই-বোন/বন্ধু/বান্ধবী না পড়তে পারে।’
অ্যাডভোকেট মাসুদুল হক সুমেল লিখেন, ‘সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষা দিয়ে মানুষ করতে পারলেই এরকম সুন্দর মুহুর্ত তৈরি হওয়া সম্ভব। অভিনন্দন দু’জনকেই! দেশ সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিবেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।