বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
লকডাউনে চরম শীতিলতাভাবে রয়েছে সিলেট মহানগরী। দেদারচ্ছে চলছে জনসমাগম ও রিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন। নগরীর বন্দরবাজার, চৌহাট্টা, জিন্দাবাজার, আম্বরখানা, মিরাবাজার, মদিনা মার্কেট এলাকায় রাস্তায় মানুষ আর মানুষ। পাড়া-মহল্লায় চলছে তরুণ, যুবক ও উঠতি বয়সীদের আড্ডা। সিএনজি অটোরিকশা, প্রাইভেটকার, রিকশায় কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে যানজটও। যদিও কঠোর লকডাউনের মধ্যেও এমন অবস্থায় সাধারণ মানুষ করোনায় আতঙ্কিত। আজ সোমবার (০২ আগস্ট) সকালে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় কঠোর লকডাউনের মধ্যেও সব কিছুই যেন স্বাভাবিক! ভোর থেকে সোবহানীঘাটে সবজি বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে মুখরিত পাইকারী বাজারে বেশিরভাগ ক্রেতা বিক্রেতাকে মাস্ক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো পরিবেশ সেখানে চোখে পড়েনি। একই অবস্থা বন্দবাজার লালবাজারেও। শত শত মানুষের ভিড় দেখে বোঝার উপায় নেই লকডাউন আছে যে সিলেটে । এদিকে,জিন্দাবাজার ও কোর্ট পয়েন্ট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সিএনজি অটোরিকশার জট। এছাড়া শত শত রিকশার ভিড়ে কোথাও কোথাও যানজট লেগে গেছে। চৌহাট্টা থেকে আম্বরখানা পর্যন্তও পর্যন্ত চলাচল করছে শত শত রিকশা ও সিএনজি অটোরিকশা। নগরীর অলি-গলি ঘুরে দেখা গেছে, গলির মধ্যে দোকানগুলো খোলা রয়েছে। প্রতিটি দোকানে চলছে আড্ডা। বিশেষ করে চায়ের দোকানগুলোতে তরুণ, যুবক ও উঠতি বয়সীদের আড্ডা লক্ষণীয়। দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, সরকারি বিধিনিষেধ মানার জন্য টহলের পাশাপাশি চেকপোস্ট বসিয়েও দায়িত্ব পালন করছে পুলিশ। তারপরও মানুষ ও গাড়ির চাপ বাড়ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।