পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এতো বিপর্যয়ের পরও বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল রয়েছে। অর্থনৈতিক বিভিন্ন সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ঊর্ধ্বমুখী যা অত্যন্ত আনন্দের সংবাদ। একই সঙ্গে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার ভালো করছে বলেই করোনা বিপর্যয়ের মধ্যেও অর্থনীতি মজবুত রয়েছে। আর তাই এ ধারা বজায় রাখতে বিদেশি বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করতে বাংলাদেশকে আরও উদার হতে হবে। সকল দরজা উন্মুক্ত করে রাখতে হবে। এছাড়া বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের আরেকটা বড় সুবিধা মানবসম্পদ। এক সময়ে জনসংখ্যা অভিশাপ ছিল, এখন জনসংখ্যা একটি দেশের সম্পদ। অনেক দেশে জনসংখ্যা কমে যাওয়ায় অর্থনৈতিক উন্নয়নে পিছিয়ে পড়ছে। বাংলাদেশ বর্তমানে অতিরিক্ত জনসংখ্যার সুবিধা ভোগ করছে। তাই জনসংখ্যা এখন বাংলাদেশের জন্য সম্পদ। এটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। গত সোমবার নিউইয়র্কের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি বিষয়ক রোডশো’তে বাংলাদেশের অর্থনীতির বিশেষভাবে প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন সরকারের অর্থমন্ত্রী ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস প্রেসিডেন্ট লরেন্স হেনরি সামার্স এসব কথা বলেন। বিএসইসি’র রোড শো’র প্রথম দিনের মূল আকর্ষণই ছিলেন প্রধান বক্তা লরেন্স হেনরি সামার্স। তার বক্তব্যে বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতি, বিশ্ব অর্থনীতি এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক নীতি কি হওয়া উচিত সে বিষয়ে পরামর্শ দেন। লরেন্স হেনরি সামার্সের প্রাণবন্ত আলোচনা ও বক্তব্য শেষে প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলকে মুগ্ধ করে রাখে। বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
বিশ্বের অন্যতম মেধাবী অর্থনীতিবীদ লরেন্স হেনরি সামার্স বলেছেন, সারা পৃথিবীতে আর্থিক নীতির দ্রæত পরিবর্তন হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ কমে যাওয়ার পর এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। তবে বর্তমান করোনা পরিস্থিতি সারা পৃথিবীর অর্থনীতিকে বিশাল একটি ধাক্কা দিয়েছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ করতে হলে কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বিশ্বকে।
অনুষ্ঠানে আগামীতে কিভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যেতে পারে বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের এ প্রশ্নের জবাবে তিনটি বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন লরেন্স হেনরি সামার্স। তিনি বলেন, বাধাহীন বিদেশি বিনিয়োগ, স্থিতিশীল পুঁজিবাজার এবং প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার। এই তিনটি বিষয়ে সঠিকভাবে গুরুত্ব দিতে পারলে বাংলাদেশ অবশ্যই এগিয়ে যাবে। এ ধরনের রোড শো আয়োজনের জন্য বিএসইসিকে বিশেষ ধন্যবাদ জানান লরেন্স হেনরি সামার্স। এ ধরনের কর্মসূচির মাধ্যমে বিদেশি এবং প্রবাসীদের কাছে দেশের সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরা সম্ভব। লরেন্স হেনরি সামাসের বক্তব্য শেষে প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামসহ দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা প্রশ্ন রাখেন।
এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের বিশেষ অনুরোধে বিশ্বের শীর্ষ এই অর্থনীতিবীদ ওয়াশিংটন থেকে ব্যক্তিগত বিশেষ জেট বিমানে নিউইয়র্কে আসেন। যুক্তরাষ্ট্রের এই অর্থনীতিবীদকে অনুষ্ঠানে আনতে এবং পুরো অনুষ্ঠান সফল করেত বিশেষ ভ‚মিকা রাখেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ তহবিল ব্যবস্থাপক ও পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান এলআর গেøাবালের সিইও রিয়াজ ইসলাম।
উল্লেখ্য, লরেন্স হেনরি সামাস যুক্তরাষ্ট্র তথা বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ অর্থনীতিবীদ। বিশ্ব মন্দার সময়ে তার পরামর্শে যুক্তরাষ্ট্র তার অর্থনৈতিক নীতি তৈরি করেছে। তার হাত ধরে আমেরিকার হাজার হাজার ইকোনমিস্ট তৈরি হয়েছে। তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন সরকারের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, বর্তমান জনসংখ্যার বিবেচনায় বিশ্বের একটি বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ বাংলাদেশ। পরিকল্পিতভাবে এগোচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। এ কারণে বিগত ১০ বছরে বিস্ময়কর অগ্রগতি হয়েছে। একজন সংসদ সদস্য হিসেবে আমি দেখেছি ইউনিয়ন পর্যায়ে চাইনিজ রেস্টুরেন্ট, বিউটি পার্লার, জিমনেসিয়াম এবং ইভেন ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি হয়েছে। অর্থাৎ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। এ ছাড়াও বাংলাদেশে বিশাল শ্রমবাজার রয়েছে। বেশিরভাগ জনশক্তি তরুণ। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জনসংখ্যার বোনাসকাল চলছে। বিনিয়োগের জন্য স্থিতিশীল গণতন্ত্র জরুরি। বাংলাদেশে সেটা রয়েছে। এ ছাড়া সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে দুর্নীতি নেই। নিম্ন পর্যায়ে দুর্নীতির কথা বলা হলেও ডিজিটালাইজেশনের কারণে তা কমে যাচ্ছে। এসব বিবেচনায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ করা উচিত।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, অর্থনৈতিকভাবে বিশ্বের সম্ভাবনাময় দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ প্রথম সারিতে। সুনির্দিষ্ট কয়েকটি কারণে এই সম্ভাবনা। এর মধ্যে রয়েছে- বিশাল বাজার, শ্রমশক্তি, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা, স্থিতিশীল গণতন্ত্র ও সরকারের নীতিসহায়তা। এসব বিবেচনায় নিয়ে বিনিয়োগের জন্য প্রবাসী ও বিদেশি উদ্যোক্তারা বাংলাদেশকে পছন্দের তালিকায় প্রথম স্থানে রাখতে পারেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, এখানে লাভ করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রচুর সম্ভাবনা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আপনাদের সবাইকে আহ্বান জানাই আপনারাও এই উন্নয়নে সঙ্গী হোন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি প্রতিশ্রুতিশীল অর্থনীতি। যার অভ্যন্তরীণ বাজার অনেক বড়, তুলনামূলক সস্তা শ্রম, উপযোগী সমৃদ্ধ বন্দর, দীর্ঘমেয়াদি কর রেয়াত, অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের বিভিন্ন সুবিধা, ১০০’র বেশি অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন এবং আঞ্চলিক বাজারগুলোতে সহজ প্রবেশাধিকারসহ বাংলাদেশ বিনিয়োগের একটি উপযুক্ত স্থান। এখানে বিদেশি বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার যুক্তরাষ্ট্র। গত বছর জিডিপিতে বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশ ভারত, ভিয়েতনামসহ আরও অনেক দেশকে পেছনে ফেলেছে। গত এক দশক ধরে আমাদের গড় জিডিপি গ্রোথ ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ে গত ১২ বছরে বাংলাদেশ অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব কিছুতেই অসাধারণ উন্নতি করেছে। বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য অনেক কারণ রয়েছে। একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হিসাবে বাংলাদেশ বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম। আমাদের খুব ভালো শ্রমিক রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে শিক্ষার হারও আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। অপরদিকে শিক্ষিত ও আধাশিক্ষিত শ্রমশক্তি রয়েছে, যারা বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখে। এ ছাড়াও আমরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পণ্য উৎপাদনে খরচ অনেক কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। যার ফলে বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের পলিসিসহ সব কিছু ব্যবসাবান্ধব। বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তাসহ সবার চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন আসছে। তারা সবাই ব্যবসায়ীদের ও ব্যবসায়ের পক্ষে কাজ করছেন। এটি ব্যবসায়ের জন্য একটি ভালো দিক। শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, আমরা বিশ্বের সবপ্রান্তের মানুষকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই। আমাদের ব্যবসাবান্ধব সরকার, পলিসি এবং নিয়মকানুনসহ সব কিছুই ব্যবসার পক্ষে। এ ছাড়া গত ১২ বছরে বাংলাদেশ সরকার প্রচুর বিদ্যুতের চাহিদা মিটিয়েছে। যার ফলে বিদ্যুতের ঘাটতি কমেছে। এখন কোনো বিদ্যুৎ সমস্য নেই। এ ছাড়া কারখানার গ্যাস চাহিদা মেটানো হয়েছে।
প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, এফডিআইতে সরকার অনেক ধরনের সুবিধা দিচ্ছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের। গত ১০ বছরে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য হাইটেক পার্কে ২২ শতাংশ ট্যাক্স কমানো হয়েছে। হাইটেক পার্কে তাদের ৮০ শতাংশ ভ্যাট ইউটিলিটি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো ইক্যুইটি সীমাবদ্ধতা রাখা হয়নি। তাদের জন্য প্রথম বছর ৫০ শতাংশ ভ্যাট ছাড় দেয়া হয়েছে। এ ছাড়াও এক্সপোর্ট অরিয়েনটেড রেভিনিউর জন্য ১০ শতাংশ ক্যাশব্যাক দিচ্ছে বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগকারীদের প্রচুর লাভ দেয়ার চেষ্টা করে। এর জন্য বাংলাদেশ পুঁজিবাজার অনেক ভালো নিয়ম করেছে। যার ফলাফল পুঁজিবাজারে এরই মধ্যে দেখা গেছে। হংকংয়ের ফ্রন্টিয়ার জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে চলতি বছরের তৃতীয়প্রান্তিকে বাংলাদেশ এশিয়ার সেরা পুঁজিবাজারে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, আগামীতে আইটির হাব হবে বাংলাদেশে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আবদুর রউফ তালুকদার, বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ, রফতানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বেপজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম, বিএসইসির কমিশনার ড. মিজানুর রহমান, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান ও কামরুল আনাম খান।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন পর নিয়ন্ত্রক সংস্থার নানামুখী পদক্ষেপে দেশের পুঁজিবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরেছে। তারল্য ও আস্থার সঙ্কট কাটিয়ে নতুন আশায় বুক বাঁধছেন বিনিয়োগকারীরা। গত কয়েকমাস থেকে উত্থানে রয়েছে বাজার। আর তাই শেয়ারবাজারে বিদেশি ও প্রবাসীদের বিনিয়োগ বাড়াতে চায় সরকার। বাংলাদেশ ও দেশের পুঁজিবাজারকে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য আরো আকর্ষণীয় স্থান হিসাবে তুলে ধরতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও শহরে ধারাবাহিকভাবে রোড শো আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে বিএসইসি। এই ধারাবাহিকতায় পুঁজিবাজারে বিদেশি ও নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশিদের (এনআরবি) বিনিয়োগ বাড়াতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় শহর নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন ডিসি, লস অ্যাঞ্জেলেস ও সিলিকন ভ্যালিতে রোড শো শুরু হয়েছে গতকাল। এতে বাংলাদেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের সম্ভাবনা, বিনিয়োগের সুযোগ, এনআরবি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সহজলভ্য সুবিধা, পণ্য ও পরিষেবাদি তুলে ধরা হবে। ‘দি রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার: পটেনশিয়াল অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট’ শীর্ষক এ রোড শো শেষ হবে আগামী ২ আগস্ট। এর আগে দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে গত ৯ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে আয়োজিত প্রথম রোড শোটি সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়। দুবাইয়ে রোড শোর পর পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।