পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আজ সোমবার (২৬ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার ভার্চুয়াল বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালের শয্যা আর চিকিৎসক বাড়িয়ে করোনা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে জনগণকে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। তিনি বলেন, মক্কা-মদিনায় দেখেন, মদিনার ভেতরে ৩ ফুটের মধ্যে কাউকে আসতে দেওয়া হয় না। মক্কাতেও করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে কঠোরভাবে বিধিনিষেধ পালন করা হয়েছে। এ জন্যই সউদী আরব করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘হাসপাতালের সিট বাড়িয়ে, ডাক্তার বাড়িয়ে এগুলো (করোনা) নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। তিনি বলেন, ইউরোপের দেশগুলো দেখেন, স্পেন, ডেনমার্ক, সুইডেন, নরওয়ে, জার্মানি, জার্মানি তো অসহায় হয়ে পড়েছিল। ভারতের অবস্থা দেখেন, কী হয়েছে। একমাত্র মানুষ যদি মাস্ক না পরে, দূরত্ব না মানে, তাহলে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ কোনোভাবেই সম্ভব হবে না।
বিধিনিষেধেও বেসরকারি অনেক অফিস খোলা আছে, এ বিষয়ে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি জানতে চান, ‘কোন অফিস খোলা?’ ‘রাস্তাঘাটে যাদের ধরা হচ্ছে তারা বলছে অফিস খোলা’ একজন সাংবাদিক এমন উত্তর দিলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আমার সঙ্গে গতকালও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের অ্যাডিশনাল আইজির সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা জানিয়েছেন, অফিসগুলোর কিছু মেশিন চালু রাখতে হয়। ওই টেকনিক্যাল কর্মীরা যাওয়া-আসা করেন। অনেক জিনিস আছে, সার্ভিসিং করতে হয়, এগুলো তারা করছেন। তারপরও এগুলো আমাদের মোবাইল কোর্ট তল্লাশি করছে।’ বিধিনিষেধ আরও কঠোর করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কোনো নির্দেশনা আছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘কালকে (মঙ্গলবার) আমরা মিটিংয়ে বসব, তারপর সিদ্ধান্ত। মঙ্গলবার দেড়টায় সচিবালয়ে এ মিটিং অনুষ্ঠিত হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।