মহামারি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল ৬টা থেকেই শুরু হবে এ বিধিনিষেধ।
এবারের বিধিনিষেধ আগের তুলনায় অনেক বেশি কড়াকড়ি হবে বলে আগেই ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘এবারের বিধিনিষেধ হবে কঠোর থেকে কঠোরতর।’
এর আগে ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ১৫ জুলাই সকাল থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করে সরকার। ফলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব ধরনের গণপরিবহন চলাচল শুরু করে। দূর-পাল্লার বাস, লঞ্চ ও ফেরি এবং বিমানের ফ্লাইট চলাচল শুরু করে।
শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত আরোপ করা এ বিধিনিষেধে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণসহ সব ধরনের দোকানপাট, গণপরিবহন এবং শিল্পকারখানা বন্ধ থাকবে।
তবে কোরবানির পশুর চামড়া সংশ্লিষ্ট খাত, খাদ্যপণ্য এবং কোভিড-১৯ প্রতিরোধে পণ্য ও ওষুধ উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান বিধি-নিষেধের বাইরে থাকবে।
এর পাশাপাশি সীমিত পরিসরে চলবে ব্যাংকিং কার্যক্রম। সেইসঙ্গে খোলা থাকবে বীমা কোম্পানির কার্যালয় ও শেয়ারবাজার। ব্যাংক লেনদেনের সঙ্গে সমন্বয় করে শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে সীমিত। বীমা কোম্পানিও খোলা থাকবে সীমিত পরিসরে।