বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কক্সবাজারে সম্প্রতি সংক্রমণ এবল মৃত্যু বাড়ছে। জেলায় করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়া থেকে গত ১৭ জুলাই পর্যন্ত গত ১৬ মাসে মোট ১৪৯ জন রোগী মারা গেছে। তবে গত ১৬ জুলাই ৩ জন ও ১৭ জুলাই ৫ জন করোনা রোগী মারা গেছে।
মৃত্যুবরণ করা ১৪৯ জনের মধ্যে কক্সবাজার সদর উপজেলায় মৃত্যুবরণ করেছে ৭৩ জন। জেলার মোট প্রাণহানির মধ্যে ২৩ জন রোহিঙ্গা শরনার্থী। এরমধ্যে, উখিয়ায় ২১ জন এবং টেকনাফের ক্যাম্প গুলোর ২ জন রোহিঙ্গা শরনার্থী রয়েছে।
কক্সবাজার সিভিল সার্জন অফিসের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. সাকিয়া হক এ তথ্য জানিয়েছেন
একইসময়ে কক্সবাজার জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছে মোট ১৫ হাজার ২০৫ জন। জেলায় মোট সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ২৬৪ জন করোনা রোগী। আক্রান্তের তুলনায় মৃত্যুর হার ১′২১% আক্রান্তের তুলনায় সুস্থতার হার ভাগ।
এদিকে, উখিয়া উপজেলায় গত ১৭ জুলাই পর্যন্ত ২১ জন রোহিঙ্গা সহ মোট ২৯ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। একইসময়ে করোনাতে চকরিয়া উপজেলায় মৃত্যুবরণ করেছে ১৬ জন, টেকনাফ উপজেলায় ২ জন রোহিঙ্গা শরনার্থী সহ ১৪ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এছাড়া রামু উপজেলায় ৭ জন, পেকুয়া উপজেলায় ৫ জন, মহেশখালী উপজেলায় ৩ জন এবং কুতুবদিয়া উপজেলায় ২ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার ১৭ জুলাই কক্সবাজার জেলায় মোট ১৭১ জনের দেহে করোনা শনাক্ত করা হয়েছে।কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের ল্যাবে পিসিআর পদ্ধতিতে, কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সমুহে
একইদিন র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট
পদ্ধতিতে নমুনা টেস্ট করে যেসব
রোগীর দেহে করোনা শনাক্ত করা।
তারমধ্যে, ১৬ জন রোহিঙ্গা শরনার্থী।
এছাড়া সদর উপজেলায় ৫৯ জন, উখিয়া উপজেলায় ৯ জন, রামু উপজেলায় ১৫ জন, টেকনাফ উপজেলায় ৩৩ জন, চকরিয়া উপজেলায় ১৫ জন, পেকুয়া উপজেলায় ৮ জন, কুতুবদিয়া উপজেলায় ২ এবং মহেশখালী উপজেলার ১৪ জন রোগী রয়েছে। ১৭ জুলাই কক্সবাজার জেলায় করোনার নমুনা টেস্টের তুলনায় পজেটিভিটির হার ছিল শতকরা ১৭'৭০।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।