পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় সুপ্রিম কোর্ট বারের সদস্য ব্যারিস্টার মো. আশরাফুল ইসলামকে তলব করেছেন আপিল বিভাগ। আগামী ৮ আগস্ট তাকে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিটিআরসিকে বøক করে রাখতে বলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতের আদেশ পড়ে শোনান আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী। আদালত বলেন, ফেসবুকে এ ধরনের পোস্ট আদালতের প্রতি অনাস্থার শামিল। এটা আদালত অবমাননা। তিনি সুপ্রিম কোর্ট ও প্রধান বিচারপতিকে আঘাত করেছেন।
এর আগে প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চেয়ে সুপ্রিম কোর্ট বারের এক আইনজীবীর ফেসবুক পোস্ট আপিল বিভাগের নজরে আনেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তিনি আদালতকে বলেন, মাই লর্ড একটি বিষয় আপনাদের নজরে আনতে চাই। একজন আইনজীবী প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। এরপর ব্যারিস্টার মো. আশরাফুল ইসলাম আশরাফের ফেসবুক পোস্ট পড়ে শোনান অ্যাটর্নি জেনারেল। ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চাই’ শিরোনামে ওই ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, যেখানে মাননীয় বিচারপতিগণ তাদের স্ব স্ব থাকার জায়গায় বসে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারতেন এবং পারেন; কিন্তু প্রধান বিচারপতি মহোদয় সে ব্যবস্থা না করে, আইনজীবী এবং তাদের পরিবার-পরিজনকে জীবন-ধারণের চরম সঙ্কটে পতিত করেছেন। অতএব, এই মহান দায়িত্বে থাকার ওনার কোনো অধিকার নেই। এ সময় আপিল বিভাগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।