পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২৩ জুলাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ‘টোকিও অলিম্পিক-২০২০’ আসরের শুভ উদ্বোধন হবে। ওইদিন নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ভূষিত করা হবে ‘অলিম্পিক লরেল’ এওয়ার্ডে । আজ বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) এক বিবৃতিতে তথ্যটি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি)।
সেই বিবৃতিতে বলা হয়, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অগ্রণী ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য হ্রাস করার জন্য প্রশংসিত হয়েছে। উন্নয়নের জন্য খেলাধুলায় ব্যাপক কাজের জন্য তাকে সম্মানিত করা হবে।
With Thomas Bach, President of the International Olympic Committee in front of the UN building. #UN pic.twitter.com/4YIwt2CXWH
— Muhammad Yunus (@Yunus_Centre) September 25, 2019
‘টোকিও অলিম্পিক-২০২০’ আসরের উদ্বোধনের দিন তার হাতে পুরস্কারটি তুলে দেওয়া হবে। অলিম্পিক ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কারটি প্রদান করা হবে। এর আগে ২০১৬ সালে রিও অলিম্পিকে পুরস্কারটি পেয়েছিলেন কেনিয়ার সাবেক অলিম্পিয়ান কিপ কেইনো। তিনি নিজ দেশে শিশুদের জন্য একটি বাড়ি, একটি স্কুল এবং একটি ক্রীড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলেছিলেন।
খেলাধুলার মাধ্যমে সংস্কৃতি, শিক্ষা, শান্তি এবং উন্নয়নের প্রচেষ্টা স্বীকৃতি স্বরূপ পাঁচ বছর পূর্বে ‘অলিম্পিক লরেল’ পুরস্কারটি চালু করা হয়, বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। ১৯৮০ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ২০০৬ সালে ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের জন্য তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জয়লাভ করেন। তার অন্যান্য উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে ইউনূস স্পোর্টস হাব। সামাজিক উদ্যোগের একটি নেটওয়ার্ক, যেটি খেলাধুলার মাধ্যমে উন্নয়নের প্রচার করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।