পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করে মাদরাসার গরীব এতিমের হক আদায়ে উদ্যোগ নিন। গতবছরের ন্যায় এবছরও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল হিফজখানাগুলো চালু রাখার ঘোষণা দিন। আজ বুধবার জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নির্ধারণের দাবি জানিয়ে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে হাজ্জাজ বলেন, এদেশে কওমির আলো নেভাতেই চামড়া সিন্ডিকেট বাণিজ্য চলছে। আর এতে লাভবান হচ্ছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। ভারতে বিজেপি সরকার আসার পর রাষ্ট্রীয়ভাবে গোরক্ষার নীতি গ্রহণ করায় ভারতীয় বাজারে চামড়ার চাহিদা এখন তুঙ্গে। আর সেই সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশের কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। তারা দেশীয় বাজার থেকে স্বল্প মূল্যে চামড়া কিনে তা ভারতে পাচার করে দিচ্ছে। এতে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে কোরবানির চামড়ার প্রায় অর্ধেকেই পাচার হয়ে যায় ভারতে।
তিনি আরো বলেন, কওমি মাদরাসা এবং লিল্লাহ বোর্ডিং এর আয়ের অন্যতম উৎস কোরবানির পশুর চামড়ার অব্যাহত দরপতনের মাধ্যমে এদেশে মূলধারার ইসলামি শিক্ষাকে বাঁধাগ্রস্ত করার নীলনকশা আঁকা হয়েছে। ববি হজ্জাজ আরো বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা প্রধান আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় এবার এক কোটি বর্গফুট ওয়েট ব্লু চামড়া রপ্তানির যে অনুমতি দিয়েছে তার সুফল আমরা কোরবানির পশুর চামড়ার দামে দেখতে চাই। চামড়াজাত পণ্যের দাম না কমলেও তলানিতে যেয়ে ঠেকা কাঁচা চামড়ার দামের পিছনে দায়ী একটি প্রভাবশালী দলের মদদপুষ্ট সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম বন্ধ না হলে জনগণই তা একসময় প্রতিহত করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।