মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মানুষ মনটাকে তাজা করতে বা জীবনে প্রশান্তি আনতে পার্ক বা বাগানে ঘুরতে যান। সবুজের সান্নিধ্যে প্রাণভরে শ্বাস নিয়ে নিজেকে তরতাজা করেন। এ জন্য নগর-পরিকল্পনায় ছোট-বড় পার্ক কিংবা বাগান থাকে। তবে পৃথিবীতে এমন একটি বাগান রয়েছে, যেখানে গেলে মানুষের মনে প্রশান্তির বদলে আতঙ্ক ভর করবে। সেখানে সামান্য অসতর্ক চলাফেরা যে কারো মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
বিস্ময়কর এ বাগান রয়েছে ব্রিটেনের নর্দামবারল্যান্ডে। সেখানকার জনপ্রিয় একটি বাগান আলনউইক গার্ডেন। তারই একটি অংশের নাম দ্য পয়জন গার্ডেন বা বিষের বাগান। সেখানে রয়েছে বিষাক্ত সব গাছের অনন্য এক সংগ্রহ।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কালো রঙের বড় একটি লোহার ফটক পেরিয়ে ঢুকতে হয় বাগানটিতে। ফটকের ওপরে বড় হরফে লেখা রয়েছে- দ্য পয়জন গার্ডেন।
ভেতরের সারি সারি নানা প্রজাতির গাছ যে কারো চোখ জুড়াবে। তবে পুরোটা সময় সতর্ক থাকতে হবে। কেননা, শতাধিক প্রজাতির এসব গাছের কোনোটির পাতা, কোনোটির ডাল বিষাক্ত। সেগুলো ছুঁয়ে দেখা মানা। এমনকি কোনো কোনো প্রজাতির পাতা কিংবা ফুলের সুবাস শুঁকতে গেলেও বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার কিংবা মৃত্যুর ঝুঁকি রয়েছে।
২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিষাক্ত গাছের এ বাগানের যাত্রা শুরু। ডাচেস অব নর্দামবারল্যান্ডের পরিকল্পনা ও উদ্যোগে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে রয়েছে দুষ্প্রাপ্য হেমলক থেকে শুরু করে রিসিনাস কোমুনিস, ফক্সগ্লোভ, ব্রুগমানসিয়া, লাবুরনামসহ শতাধিক প্রজাতির বিষাক্ত গাছ। ঝুঁকি থাকলেও দর্শনার্থীদের নজর কেড়েছে বিশেষ এ বাগান। প্রতিদিন বিষের এই রাজ্যে ভিড় জমায় অনেক মানুষ। সূত্র : রিপাবলিকওয়ার্ল্ডডটকম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।