Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

যার অর্থায়নে কোরবানি দেয়া হয় তার নাম কোরবানির সময় উল্লেখ করা কি জরুরি? যদি করা যায় সেক্ষেত্রে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন কতগুলো নাম উল্লেখ করতে হবে? মৃত ব্যক্তির নাম কোরবানিতে যুক্ত করা যায় কি?

আব্দুর রুমি
ইমেইল থেকে

প্রকাশের সময় : ১২ জুলাই, ২০২১, ৬:৪৩ পিএম

উত্তর : যার নামে কোরবানি দেওয়া হচ্ছে, তার নাম উচ্চারণ জরুরি নয়। মনে মনে নিয়ত করলেই চলবে। একটি উট গরু বা মহিষে সর্বোচ্চ ৭টি নাম দেওয়া যায়। ছাগল, ভেড়া, দুম্বায় একটি নাম। বড় পশুতে ৭ এর নিচে যে ক’টি নাম দেওয়া হয় তাতেই কোরবানি চলবে। ৭ নাম পূর্ণ করা জরুরি নয়।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।
[email protected]

ইসলামিক প্রশ্নোত্তর বিভাগে প্রশ্ন পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]



 

Show all comments
  • Shamsul Haque ১৩ জুলাই, ২০২১, ৪:২০ পিএম says : 0
    ১। প্রশ্ন: সমাজ বদ্ধ হয়ে সমাজের সব কুরাবনীর পশু ইনতিজামের খাতিরে নির্ধারিত স্থানে জবাই করা হয়। প্রত্যেক সদস্য কুরবানীর একটি অংশ বা তিন ভাগের এক ভাগ সমাজে দিয়ে দেয়া হয়। তার পর সেগুলোকে একত্র করে সমাজের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী সমানভাবে ভাগ করে সমাজের প্রত্যেককে অর্থাৎ যারা কুরবানী করেছে আর যারা করেনি সবাইকে একেক অংশ দিয়ে দেওয়া হয়। এই পদ্ধতিটিকে অনেক উলামায়ে কেরামগণ না জায়েয বলেন! তারা বলে থাকেন যে, একটি অংশ বা তিন ভাগের এক ভাগ সমাজে দেওয়ার পর কোরবানীদাতা নিতে পারবে না। কারণ! উক্ত গোশ্ত গরিবদের মাঝে সদকা করে দেওয়া হল যা আর ফিরে আনা যায় না। ২। অনেক উলামায়ে কেরামগণ বলেন কোরবানীদাতা নিতে পারবে। কারণ! একটি অংশ বা তিন ভাগের এক ভাগ সমাজে দেওয়ার পর গরিবদের ও কোরবানীদাতাদের মাঝে যথাক্রমে: সদকা ও হদিয়া দেওয়া হল। উক্ত গোশ্ত গরিবদের মাঝে সদকা করে দেওয়ার পর তার অংশ ফিরে আনা হয়নি। বরং কোরবানীদাতাগণ একজন আরেকজনের অংশ হাদিয়া হিসাবে গ্রহণ করা হয়েছে। এই পদ্ধতিটি জায়েয আছে কি? এই নিয়ে সমাজে আলেমদের মাঝে অনেক মতবিরোধ। আসল তরিকা কোনটি? জানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিতে বাধিত করিবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Shamsul Haque ১৩ জুলাই, ২০২১, ৪:৩১ পিএম says : 0
    ১। প্রশ্ন: সমাজ বদ্ধ হয়ে সমাজের সব কুরাবনীর পশু ইনতিজামের খাতিরে নির্ধারিত স্থানে জবাই করা হয়। প্রত্যেক সদস্য কুরবানীর একটি অংশ বা তিন ভাগের এক ভাগ সমাজে দিয়ে দেয়া হয়। তার পর সেগুলোকে একত্র করে সমাজের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী সমানভাবে ভাগ করে সমাজের প্রত্যেককে অর্থাৎ যারা কুরবানী করেছে আর যারা করেনি সবাইকে একেক অংশ দিয়ে দেওয়া হয়। এই পদ্ধতিটিকে অনেক উলামায়ে কেরামগণ না জায়েয বলেন! তারা বলে থাকেন যে, একটি অংশ বা তিন ভাগের এক ভাগ সমাজে দেওয়ার পর কোরবানীদাতা নিতে পারবে না। কারণ! উক্ত গোশ্ত গরিবদের মাঝে সদকা করে দেওয়া হল যা আর ফিরে আনা যায় না। ২। প্রশ্ন: অনেক উলামায়ে কেরামগণ বলেন কোরবানীদাতা নিতে পারবে। কারণ! একটি অংশ বা তিন ভাগের এক ভাগ সমাজে দেওয়ার পর গরিবদের ও কোরবানীদাতাদের মাঝে যথাক্রমে: সদকা ও হদিয়া দেওয়া হল। উক্ত গোশ্ত গরিবদের মাঝে সদকা করে দেওয়ার পর তার অংশ ফিরে আনা হয়নি। বরং কোরবানীদাতাগণ একজন আরেকজনের অংশ হাদিয়া হিসাবে গ্রহণ করা হয়েছে। আর তা সকল কোরবানীদাতাগণদের সম্মতিক্রমে হয়েছে। এই পদ্ধতিটি জায়েয আছে কি? এই নিয়ে সমাজে আলেমদের মাঝে অনেক মতবিরোধ। আসল তরিকা কোনটি? জানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিতে বাধিত করিবেন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: কোরবানি

৯ জুলাই, ২০২২
৯ জুলাই, ২০২২
৮ জুলাই, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ