মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
চীনের জায়ান্ট পান্ডা বর্তমানে আর ‘বিপন্ন’ প্রাণী নয়, তবে ঝুঁকি পুরোপুরি কাটেনি। চীনা কর্মকর্তারা বলছেন, পান্ডার সংখ্যা এক হাজার ৮০০ নিচে নেমে যাওয়ায় ‘বিপন্ন’ তালিকায় নাম ওঠেছিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংরক্ষণের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নেওয়ায় আইকনিক প্রাণীটি বেঁচে গেছে। চীনা সরকারের বিশেষ উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে পান্ডার বাসস্থান সম্প্রসারণ।
পান্ডাকে জাতীয় সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করে চীন। এমনকি অন্যদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এ প্রাণীকে ব্যবহার করে। জীবনযাত্রার শর্তের উন্নয়ন ও বাসস্থান রক্ষায় চীনের প্রচেষ্টার কারণে ‘বিপন্ন’ প্রাণীর তালিকা থেকে ওপরের দিকে ওঠে এসেছে জায়ান্ট পান্ডা।
আর এমন কথা এক সংবাদ সম্মেলনে দেশটির বাস্তুসংস্থান ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)-এর সংজ্ঞানুসারে ‘বিপন্ন’ থেকে বাদ দেওয়া হলেও এটি ‘ঝুঁকি’তে থাকা প্রাণীর তালিকায় রয়েছে।
তবে চীনা কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের সিদ্ধান্ত কিছু ভুল বোঝাবুঝি তৈরি করে। যার কারণে মানুষ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে শিথিলতা দেখাতে পারে। এই প্রথমবারের মতো ‘বিপন্ন’ তালিকা থেকে কোনো প্রাণীর মর্যাদার উন্নয়ন হলো। এমন খবরে চীনা সামাজিক মাধ্যমে বেশ উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। একে তারা কঠোর পরিশ্রমের ফল হিসেবে দেখছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত বাঁশবনের সম্প্রাসরণের মাধ্যমে এ সাফল্য পেয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ। বাঁশ থেকেই আসে পান্ডার ৯৯ শতাংশ খাদ্য। এছাড়া চিড়িয়াখানাগুলোও প্রজনন বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছিল। সূত্র : বিবিসি নিউজ, ইন্ডিপেনডেন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।