Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

‘মদ্যপ’ হয়ে গেল, তারপর!

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১০ জুলাই, ২০২১, ১২:০০ এএম

হঠাৎ করেই দু’টি মহিষ ও একটি বাছুর দাঁড়াতেই পারছিল না। অগত্যা খোয়াড়ের মালিক খবর দেন এক পশু চিকিৎসককে। চিকিৎসা করতে এসে সন্দেহ হয় তার। চিকিৎসকের সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ খোয়াড়ে অভিযান চালায়। আর এতেই বেরিয়ে যায় আসল রহস্য।
ঘটনা ঘটেছে ভারতের গুজরাট রাজ্যে। পুলিশ ওই খোয়াড় থেকে প্রায় ৩৫ হাজার টাকার মদ উদ্ধার করেছে! জানা যায়, অবলা জীবগুলোর শারীরিক অসুস্থতার পিছনেও ওই মদই। ঠিক কী হয়েছিল? গুজরাটের গান্ধীনগরের বাসিন্দা দীনেশ ঠাকুর আচমকাই খেয়াল করেন তার দু’টি মহিষই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। খাওয়াও এক প্রকার ছেড়ে দিয়েছে।
প্রথমে একজন পশু চিকিৎসককে খবর দেওয়া হয়। কিন্তু তার ওষুধেও কাজ হয়নি। উল্টো মহিষ লাফালাফি শুরু করে দেয়। এরপর খবর দেওয়া হয় আরেক পশু চিকিৎসককে। তিনিই প্রথম সন্দেহ করেন দুই মহিষের লাফালাফি দেখে। তিনি খোয়াড়ে একটা বিশেষ গন্ধ পান। সেই গন্ধ আসছিল মহিষের পানি পানের পাত্র থেকে। চিকিৎসক তখনকার মতো চলে গেলেও খবর দেন পুলিশে।
তল্লাশি শুরু করে পুলিশ হতবাক। তারা উদ্ধার করে ১০১টি মদের বোতল। মদ লুকিয়ে রাখা ছিল মহিষের খাবারের স্তূপের ভেতর এবং পানির পাত্রে। পুলিশের অনুমান, কোনও ভাঙা বোতল থেকেই মদ মিশে যায় পানির পাত্রে। আর তা খেয়েই শুরু দুই মহিষের ‘মাতলামি’। সূত্র : এনডিটিভি, টাইমস অব ইন্ডিয়া।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ