প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
রেহান (গৌরব অরোরা) আর শায়না (কৃতি খারবান্দা) একসময় রোমানিয়াতেই থাকত। বিয়ের কয়েক বছর পর তারা দেশটিতে ফিরেছে। ইস্ট ইউরোপিয়ান ফাইনেন্স কোম্পানিতে ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট হিসেবে কাজ করার অফার পাবার পর শায়নাই তাকে কাজটি নিতে উৎসাহিত করে। তাতেই তারা এখন এই দেশে ফিরেছে। রেহানের কিছু গোপন ব্যাপার থাকায় সে আসলে কাজটি নিয়ে সেখানে যেতে আগ্রহী ছিল না। রোমানিয়াতে পৌঁছে জিনিসপত্র গোছগাছ করার সময়ই শানায়ার কিছু ভৌতিক অভিজ্ঞতা হয়। রেহানকে জানালে সে বিষয়টি হেসেই উড়িয়ে দেয়। মাস খানেক পর রহান যখন পেশাগত কাজে বাইরে তখন সে শানায়ার ভীত ফোন কল পায়। পরে শানায়াকে একটি টেলিফোন বুথে জড়সড় হয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায়। শানায়া এক ভৌতিক বিষয়ে দক্ষ লোকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। এরপর থেকে তার ভৌতিক অভিজ্ঞতা বাড়তে থাকে। স্থানীয় ধর্মযাজক বিষয়টি সুরাহা করতে ব্যর্থ হয়। দেখা যায় ভ‚তটি সেই যাজকের অতীত সম্পর্কেই জানে। এই সময় রোমানিয়াতে সাইকোমেট্রি অধ্যয়নরত এক দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থীর সঙ্গে তার যোগাযোগ হয়। সেও প্রথমে তেমন সুবিধা করতে ব্যর্থ হয়। এই সময় শানায়াকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে তার এক সময়ের প্রেমিক আদিত্য শ্রীবাস্তব (এমরান হাশমী)। আদিত্য শানায়ার জীবনের চলমান আধিভৌতিক ঘটনাগুলোর আভাস পেয়েই তাকে সাহায্য করতে এসেছে। আদিত্য তার পাশে দাঁড়াবার প্রস্তাব দিলেও শানায়া প্রথমে তার ওপর ভরসা রাখতে পারে না। কিছু ঘটনার পর শানায়ার ধারণা হয় তার এসব ভৌতিক অভিজ্ঞতার সঙ্গে তার স্বামীর সম্পর্ক রয়েছে। শানায়া আবিষ্কার করে রেহান কিছু কথা তার কাছ থেকে গোপন করছে আর এই কারণেই তাকে এই ভীতিকর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।