মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের ফল তুলনামূলকভাবে খারাপ হয়েছে পশ্চমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলে। এবার সেই উত্তরবঙ্গ থেকেই কয়েক লাখ সদস্য তৃণমূলে ফিরতে চায়। উত্তরের ৭ জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়েছে কোচবিহার থেকে। পিছিয়ে নেই আলিপুরদুয়ার জেলাও। মালদহ, জলপাইগুড়ি থেকেও প্রচুর আবেদন জমা হয়েছে। দুই দিনাজপুরের পাশাপাশি পাহাড়ি দুই জেলা দার্জিলিং ও কালিম্পং থেকেও আবেদন জমা পড়েছে প্রচুর। উত্তরবঙ্গের যারা তৃণমূলে ফিরতে চান, তাদের মধ্যে আছেন প্রাক্তন মন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা। আছেন অমল আচার্য, সরলা মুর্মূ।
সূত্রের খবর, একাধিক নির্বাচিত জন প্রতিনিধিও যোগাযোগ রেখেছেন। তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, কোচবিহার থেকে আবেদন জমা পড়েছে ১ লাখ ৫ হাজার মানুষের। আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে ৯০ হাজার। জলপাইগুড়ি ও মালদহ জেলা থেকে আবেদন জমা পড়েছে ৭০ হাজার করে। উত্তর দিনাজপুর থেকে আবেদন জমা পড়েছে ৫৫ হাজার। দক্ষিণ দিনাজপুর থেকে আবেদন জমা পড়েছে ৪৫ হাজার। দার্জিলিং ও কালিম্পং পাহাড়ের দুই জেলা থেকে আবেদন জমা পড়েছে ৪০ হাজার করে। সব মিলিয়ে প্রায় ১০ লাখের কাছাকাছি আবেদন জমা পড়েছে।
ইতিমধ্যেই আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে বিজেপির জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে। তিনি যোগ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একাধিক বিজেপি কর্মী যোগ দিতে শুরু করে দিয়েছেন জোড়া ফুল শিবিরে। এর পাশাপাশি কোচবিহার জেলাতেও প্রায় প্রতিদিন তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন একাধিক নেতা-কর্মী। তবে সাধারণ কর্মীরা যোগ দিলেও, ভোটের আগে দল ছেড়ে চলে যাওয়া নেতাদের ফেরাতে আদৌ কোনও আগ্রহ দেখাবে কিনা দল তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ তৃণমূলের অন্দরেই প্রশ্ন উঠছে, যে বা যারা বিপদের সময়, লড়াইয়ের সময় দলে থাকলেন না, তাদের দলে ফেরানো উচিত হবে কিনা।
ইতিমধ্যেই সরলা মুর্মূ সংবাদ মাধ্যমের সামনে বারবার আবেদন জানিয়েছেন তিনি দলে ফিরতে চান। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা, তিনি চিঠি লিখে দলকে জানিয়েছেন, ফিরতে চান বলে। অমল আচার্য দীর্ঘদিন ধরেই কলকাতা এসে দেখা করার চেষ্টা করেছেন দলের একাধিক শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে। তবে কাউকেই দলে ফেরানোর ব্যাপারে এখনও সবুজ সংকেত দেয়নি দল। সূত্র : নিউজ১৮।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।