সোমবার থেকে কঠোর
লকডাউনের ঘোষণায় শনিবার সকাল থেকে শিমুলিয়া ঘাটে যাত্রী, ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী গাড়ির চাপ বেড়েছে।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় সরেজমিনে শিমুলিয়া ঘাটে ফেরিতে যাত্রীর উভয়মুখী উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। যাত্রীরা স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে চলছেন। ফেরিতে গাদাগাদি করে মানুষ দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। কারো কারো মুখে মাস্ক নেই। আবার যারা মাস্ক পড়েছেন, তাদের অনেকের থুতনিতে ঝুলছে মাস্ক।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের টার্মিনাল সুপারিন্টেন্ডেন্ট মেহেদী হাসান জানান, শিমুলিয়া -বাংলাবাজার নৌরুটের ১৫টির মধ্যে ১৪টি ফেরিই চলাচল করছে।
লকডাউনের নিয়ম অনুযায়ী ফেরিতে শুধু রোগী বহনকারী গাড়ি এবং জরুরী পণ্য পরিবহণের গাড়ি ছাড়া সবকিছু পারাপারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মানুষের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ঘাটে ভিড় জমাচ্ছেন যাত্রীরা।
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট থেকে ঢাকামুখী যাত্রী ব্যবসায়ী রাশেদ ইসলাম জানান, আমার বুকে ও ঘাড়ে ভীষণ ব্যথা। তাই বাধ্য হয়ে
লকডাউনের মধ্যেও ঢাকায় ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছি। গোসাইরহাট থেকে শিমুলিয়া ঘাটে আসতে আগে ১৫০ টাকা খরচ হতো। আর এখন সেখানে ৫০০ টাকা খরচ হয়ে গেছে। ঢাকায় যেতে আরও অন্তত ৩০০ টাকা লাগবে।