বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
১৯৩৫ সালে চালু হওয়ার পর প্রথমবারের মতো সব বিভাগ বন্ধ করে হয়েছে। খুলনা জেনারেল হাসপাতালকে করোনা ইউনিট করা হচ্ছে। আগামীকাল রোববার থেকে এ হাসপাতালে চালু হবে ৭০ শয্যার করোনার আরেকটি ইউনিট। গত বুধবার থেকে সরকারি এ হাসপাতালটিতে অন্যান্য সব সেবা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এ ঘোষণা সম্বলিত নোটিশ টানানো হয়েছে হাসপাতালের সামনে।
এদিকে হাসপাতালে যেসব রোগী ভর্তি রয়েছেন তাদের আজকালের মধ্যে ছাড়পত্র দেয়ার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ছাড়পত্র পাওয়া রোগী অথবা নতুন রোগীরা কোথায় চিকিৎসা নেবেন সে বিষয়ে ইতিবাচক কোনো মন্তব্য দিতে পারেননি তারা। এর আগে গত ১১ জুন খুলনা জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভায় হাসপাতালের সব সেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। জানা যায়, ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় করোনা রোগীদের সেবা দেয়া হবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের বাইরে ঝুলছে নোটিশ। আর হাসপাতালের গাইনি, সার্জারি, মেডিসিন ও শিশু ওয়ার্ডে কোনো রোগী নেই। কিছু ওয়ার্ডে ঝুলছে তালা, শয্যাগুলো পড়ে আছে ফাঁকা। হাসপাতালের সেবিকারা পার করছেন অলস সময়। খুলনা জেনারেল করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. কাজী আবু রাশেদ বলেন, ২০ জুন থেকে ৭০ শয্যা নিয়ে চালু হচ্ছে করোনার দ্বিতীয় ইউনিট। তবে এখানে আইসিইউ ও এইচডিইউ সেবা পাবেন না রোগীরা। নেই পর্যাপ্ত হাই ফ্লো নজেল ক্যানোলা। সে ক্ষেত্রে অতি জরুরি রোগীকে নিয়ে যেতে হবে খুমেকের করোনা ইউনিটে। তবে লিকুইড অক্সিজেন প্ল্যান্ট থাকায় হাসপাতালে সিলিন্ডার অক্সিজেনের প্রয়োজন হবে না।
করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য ডা. মেহেদী নেওয়াজ বলেন, ‘অর্গানোগ্রামে না থাকায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাবে রোগীদের সেবা নিয়ে ভাবনায় পড়েছে কর্তৃপক্ষ।’ খুলনা স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. রাশিদা সুলতানা বলেন, ‘এরই মধ্যে বিভিন্ন জেলা হাসপাতাল থেকে আটজন চিকিৎসক নিয়ে আসা হয়েছে। তারাই রোস্টার করে দায়িত্ব পালন করবেন।’ খুলনা সদর হাসপাতাল
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।