পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি মুখোশের আড়ালে বহুরূপী দানব বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, গণতন্ত্রের বুলি মুখে নিয়ে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির লালন-পালনকারীদের দল বিএনপি। বৃহস্পতিবার (১০ জুন) জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় সরকারি বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
দেশে এখন অদৃশ্য ও দৃশ্যমান দু’টি শত্রু বিরাজমান উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অদৃশ্য শত্রু হচ্ছে করোনা আর দৃশ্যমান শত্রু বিএনপি। তাদের নেতিবাচক ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি অদৃশ্য শত্রু করোনার চেয়েও ভয়ঙ্কর।’
রাজনীতির মাঠে প্রতিপক্ষ থাকবে, প্রতিদ্বন্দ্বী থাকবে, তাই বলে কেউ কাউকে শত্রু ভাবা ঠিক নয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দায়িত্বশীল বিরোধীদল উন্নয়নের সহযাত্রী, কিন্তু বিএনপি নিজেরা তাদের কর্কট রূপ প্রমাণ করেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে বিএনপি শত্রু মনে করে বলেই জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার নীলনকশায় জড়িত এবং বেনিফিশিয়ারি তারা। শেখ হাসিনাকে শত্রু মনে করে বলেই ২১ আগস্ট প্রকাশ্য দিবালোকে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল বিএনপি।’
বিএনপি নিরপরাধ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারে, সম্পদ নষ্ট করে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে জনগণের সম্পদ লুণ্ঠন করে তারা।’
বিএনপি জনআতঙ্কে ভুগছে তাই তারা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছে মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘তারা ক্ষমতার হ্যালুসিনেশনে ভুগছে। তাই দেশের উন্নয়ন এবং উত্তরণ তাদের গায়ের জ্বালা বাড়ায়। ইতিহাস বলে বিএনপি যাদের বন্ধু, তাদের শত্রুর দরকার নেই।’
সমৃদ্ধি নয়, ধ্বংসই বিএনপির মনোবাসনা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যাদের ক্ষমতালিপ্সার কাছে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ভূলুণ্ঠিত হয়, যারা জনগণের কাছে যাওয়ার নৈতিক মনোবল হারিয়ে বিদেশি শক্তির দ্বারে ধরণা দেয়, তারা আওয়ামী লীগের ক্ষতি সাধনের জন্য দেশ ও জাতির যেকোনো ক্ষতি করতেও প্রস্তুত।’
একটি ব্যর্থ রাজনৈতিক দল হিসেবে ইতিমধ্যে ইতিহাসের কাঠগড়ায় বিএনপির বিচার শুরু হয়ে গিয়েছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাজপথ আর ভোটার বাক্স তার প্রমাণ।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।