পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নথি জালিয়াতির মামলার জামিন প্রশ্নে হাইকোর্ট প্রশ্ন তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে কেন বিতর্কিত করা হচ্ছে? আদালত মন্তব্য করেছেন, জালিয়াতির বিষয়টি ছোট মনে হতে পারে। কিন্তু এটিকে নমনীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার সুযোগ নেই।
গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের ডিভিশন বেঞ্চ মামলার আসামি ফাতেমা বেগমের জামিন আবেদন শুনানিকালে উপরোক্ত মন্তব্য করেন। ফাতেমার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোমতাজউদ্দিন আহমেদ মেহেদী। শুনানিকালে এই আইনজীবী বলেন, এক বছরের বেশি সময় ধরে কারাগারে আছেন আসামি। তিনি অসুস্থ। এ পর্যায়ে হাইকোর্ট বলেন, জেলখানায় গেলেই কি সবাই অসুস্থ হয়ে যায়? আমাদের কিছুই করার নেই। এ সময় আইনজীবী বলেন, তিনি এজাহারের তিন নম্বর আসামি। ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রয়েছে। গত বছরের ১০ মে থেকে ফাতেমা কারাগারে। জামিন মঞ্জুরের আবেদন করছি। হাইকোর্ট বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে বিতর্কিত করেন কেন? জামিন দেয়া হবে না। শুধু রুল নিতে পারেন। আইনজীবী বলেন, উনি অসুস্থ। শুনানি শেষে আদালত ফাতেমাকে কেন জামিন দেয়া হবে না-এই মর্মে রুল জারি করেন।
মামলার তথ্যমতে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নথি বের করে জালিয়াতির মাধ্যমে তার (প্রধানমন্ত্রীর) সিদ্ধান্ত বদলে দেয়ার অভিযোগে মামলা হয়। ওই মামলায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তরিকুল ইসলাম মমিন, কর্মচারী ফাতেমা খাতুনসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। অন্য আসামিরা হলেন, নাজিম উদ্দীন,রুবেল, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফরহাদ হোসেন ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’র সাবেক কোষাধ্যক্ষ অবসরপ্রাপ্ত এয়ার কমোডর এম আবদুস সালাম আজাদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।