মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পেটে ব্যথা নিয়ে চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রোগী। তার দাবি ছিল হার্নিয়ার যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন। ওষুধ খেয়েও লাভ হয়নি। শেষে পেটের এক্সরে করতেই সামনে এল পেট ব্যথার আসল কারণ। আর সেই কারণ সামনে আসতেই চিকিৎসকদের চোখ কপালে। রোগীর পেটে সোনার খনি! কীভাবে এল এত সোনা?
ঘটনাটি ভারতের কর্ণাটক রাজ্যে। একটি সোনার দোকানে লুটপাটের ঘটনায় শিবু ও ম্যাথু নামে দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। মজার বিষয় হল গ্রেফতারের পরও চুরি যাওয়া কোনও মালই উদ্ধার করা যায়নি। পুলিশের তো মাথায় হাত। কোথায় গেল এত সোনাদানা। দু’জনকে হেফাজতে রেখে চলছিল জিজ্ঞাসাবাদ। কিন্তু তাদের কাছ থেকে চোরাই মালের কোনও হদিস মিলছিল না। এমন সময় ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।
রাতে অসম্ভব পেটে যন্ত্রণা শুরু হয় শিবুর। সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। শিবু বারবার ডাক্তারদের বলে, হার্নিয়ার ব্যথা হচ্ছে। কিন্তু ওষুধ খেয়েও ব্যথা সারেনি। এরপরই পেটের এক্সরে করা হয়। এক্সরে রিপোর্ট দেখে চিকিৎসকদের হতবাক। দেখা যায়, শিবুর পেটে তিন প্যাকেট সোনা ভর্তি। কী করে পেটে গেল এত সোনা?
জিজ্ঞাসাবাদ করতেই প্রকাশ্য আসে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। শিবু স্বীকার করে চুরির মাল লুকোতে সে আইসক্রিমের সঙ্গে মিশিয়ে সোনা গিলে ফেলত। প্যাকেটে মোড়া সেই সোনার গয়না লোকানো থাকত তার পেটে। পরে তা বের করে আনত। সাধারণত, পুলিশ তাদের ধরলে বাড়ি কিংবা পকেটে তল্লাশি করত। কিন্তু পেটের ভিতরে সোনা লুকিয়ে থাকতে পারে তা ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি পুলিশ কর্মকর্তারা। শিবুর পেট থেকে ৩০টি সোনার আংটি এবং কানের দুল উদ্ধার হয়। যার ওজন ৩৫ গ্রাম। সূত্র : নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।