Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পাওয়ার প্লেতেই ৩ উইকেট নেই

স্পোর্টস রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৮ মে, ২০২১, ৬:১৬ পিএম

সাকিব আল হাসান আগের দুই ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি ৪ রান করে চামিরার বলে স্কয়ার লেগে ক্যাচ দিয়েছেন মেন্ডিসের হাতে। এরপর তামিম ইকবাল ব্যক্তিগত ১৭ রানে চামিরার তৃতীয় শিকার হয়েছেন ডিকওয়েলার হাতে ক্যাচ দিয়ে।

স্কোর: বাংলাদেশ ১০ ওভারে ২৯/৩

শুরুতেই ফিরলেন নাঈম-সাকিব, চাপে বাংলাদেশ

অভিষেক ম্যাচে ভালো ইনিংসের উপহার দিতে পারলেন উদীয়মান টাইগার ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ। পরের উইকেটে ব্যাট করতে এসে পরাস্থ সাকিবও। ফলে শ্রীলঙ্কার দেয়া ২৮৭ রানের ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের ব্যাট করতে নেমে চাপে পড়েছে টাইগাররা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত স্বাগতিকদের সংগ্রহ ২ উইকেটে ১০ রান।

হোয়াইটওয়াশের মিশনে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হলো না টাইগারদের। ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারটা দেখে-শোনেই খেললেও দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই দুশমান্থ পেরেরার বলে স্লিপে ক্যাচ তুলে দেন অভিষিক্ত নাঈম। আউট হওয়ার পূর্বে মাত্র ১ রান তুলেছেন তিনি।

এখন ৩ রানে তামিম এবং ৩ রানে সাকিব অপরাজিত রয়েছেন।

জয়ের জন্য টাইগারদের লক্ষ্য ২৮৭

মিরপুরে সিরিজের তৃতীয় এবং শেষ ওয়ানডেতে ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ২৮৬ রান সংগ্রহ করেছে সফররত শ্রীলঙ্কা। ফলে তৃতীয় ম্যাচ জিতে লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করার জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৮৭ রান।

মিরপুরে শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেন দুই লঙ্কান ওপেনার। ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ওপেনিং জুটিতে মাত্র ১১.২ ওভারে ৮২ রান তুলেন পেরেরা-গুনাথিলাকা। ৩৩ বলে দ্রুত ৩৯ রান তুলে আউট হন গুনাথিলাকা। তবে পরের উইকেটে ব্যাট করতে আসা পাথুম নিশানকা পাননি কোনো রান। দুটি উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ।

তৃতীয় উইকেটে কুশল মেন্ডিস এবং কুশল পেরেরা মিলে গড়েন ৬৯ রানের জুটি। ৩৬ বলে ২২ রান করে ফেরেন মেন্ডিস। এবারো ঘাতক তাসকিন।

চতুর্থ উইকেটে ধনঞ্জয়া ডি সিলভাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় স্কোরটা বাড়িয়ে নিচ্ছেন অধিনায়ক। সেই সঙ্গে নিজের সেঞ্চুরিও তুলে নিয়েছেন। অবশেষে শরিফুল ইসলামের বলে ১২০ রান তুলে প্যাভিলিয়নের পথে ফেরেন পেরেরা। তার ইনিংসটি ১১টি চার এবং ১টি ছয়ে সাজানো।

পরের উইকেটে ব্যাট করতে নেমে সুবিধা করতে পারেনি নিরোশান দিকভেলা। রানআউট হওয়ার পূর্বে করেন মাত্র ৭ রান।

বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নেন পেসার তাসকিন আহমেদ। এছাড়া একটি উইকেট পেয়েছেন শরিফুল ইসলাম।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

শ্রীলঙ্কা : ৫০ ওভারে ২৮৬/৬ (গুনাথিলাকা ৩৯, কুসল পেরেরা ১২০, নিসানকা ০, কুসল মেন্ডিস ২২, ধনাঞ্জয়া ৫৫*, ডিকভেলা ৭, হাসারাঙ্গা ৬, রমেশ ৮*; শরিফুল ১/৫৬, মিরাজ ০/৪৮, মোসাদ্দেক ০/৩২, তাসকিন ৪/৪৬, মুস্তাফিজ ০/৪৭, সাকিব ০/৪৮)।

পেরেরাকে থামালেন শরিফুল

মিরপুরে সিরিজের তৃতীয় এবং শেষ ওয়ানডেতে ম্যাচে বাংলাদেশি বোলারদের বেশ ভোগান্তিতেই ফেলেন লঙ্কান ওপেনার এবং অধিনায়ক শরিফুল ইসলাম। অতপর এই সেঞ্চুরিয়ান ব্যাটসম্যানকে ফেরালেন টাইগার পেসার শরিফুল ইসলাম। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪ উইকেটে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ২২৯ রান।

তিন জীবন পাওয়া পেরেরার সেঞ্চুরি

আগে দুই দফায় ক্যাচ দিয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন কুসল পেরেরা। সেই ধাক্কা কাটিয়ে অধিনায়ক হিসেবে ছুটছিলেন প্রথম সেঞ্চুরির দিকে। তাকে থামানোর তৃতীয় সুযোগটিও এসেছিল বাংলাদেশের। মাইলফলক থেকে মাত্র এক রান দূরে লোপ্পা ক্যাচ দিয়েছিলেন, তবে সেই সুযোগও হেলায় হারিয়েছে স্বাগতিকরা।

মুস্তাফিজের চতুর স্লোয়ারে ধোঁকা খেয়ে লেগ সাইডে খেলতে গিয়ে পেরেরা বল তুলে দিয়েছিলেন আকাশে। মিড অফ থেকে কিছুটা দৌড়ে বলের নাগালেও পৌঁছে গিয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে কিছুটা ডাইভ দিয়েও জমাতে পারেননি হাতে।

পরের বলেই অধিনায়ক হিসেবে তুলে নেন প্রথম সেঞ্চুরি, ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৬ষ্ঠ। ৯৯ বলে অধিনায়কোচিত শতকটি ১০ চার ও ১ ছক্কায় সাজানো। উৎকণ্ঠা, স্বস্তি, উচ্ছ্বাস- দুই বলের মধ্যে নানা অনুভূতির খেলায় ভাসলেন পেরেরা।

৩৭ ওভার শেষে ঐ ৩ উইকেট হারানো শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ২০৩। সেঞ্চুরি তুলে ১১৩ রান নিয়ে দলকে টেনে নিচ্ছেন লড়াকু সংগ্রহের দিকে। ১৮ রান নিয়ে তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন দনঞ্জয়া ডি সিলভা।

পেরেরার দুই জীবন, সাকিবের আক্ষেপ

এর আগে ২৫তম ওভারের শেষ বলে সাকিব আল হাসানকে লং অনের ওপর দিয়ে মারতে গিয়ে বল আকাশে তোলেন পেরেরা। ক্যাচ নেওয়ার মতো পজিশনে ছিলেন না আফিফ। ডাইভ দিয়েও ক্যাচটি নিতে পারেননি তিনি।

বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডারের আগের ওভারের তৃতীয় বলে রিভার্স সুইপ করেছিলেন পেরেরা। নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারায় বল উঠে যায় শর্ট থার্ডম্যান অঞ্চলে। একটু কঠিন ক্যাচ ফিল্ডার নিতে পারেননি। তবে আন্তর্জাতিক ম্যাচে ফিফটি–ফিফটি সুযোগকে শতভাগ নিজের করে নেওয়াই তো প্রত্যাশিত। উইকেটটি পেলেই রেকর্ড হয়ে যেত সাকিবের।

জুটি ভেঙে তাসকিনের তৃতীয় শিকার মেন্ডিস

এক ওভারে তাসকিন আহমেদের জোড়া শিকারের পর শ্রীলঙ্কাকে এগিয়ে নিচ্ছেন দুই কুসল-পেরেরা ও মেন্ডিস। দুজনে ৬৯ রানের জুটিতে এগিয়ে নিচ্ছিলেন বিপদে পড়া শ্রীলঙ্কাকে। তবে সেখানেও আঘাত হেনেছেন তাসকিন আহমেদ।

ম্যাচে নিজের তৃতীয় শিকার হিসেবে ভয়ঙ্কর হবার আগেই মিড-অফে তামিমের তুলুবন্দী করে এই পেসার তুলে নিয়েছেন মেন্ডিসকে (২২)।

২৯ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারানো লঙ্কানদের রান ১৬৪। অধিনায়ক হিসেবে নিজেরর প্রথম ফিফটি তুলে পেরেরা ছুটছেন সেঞ্চুরির দিতে (৯০)। তাকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে এসেছেন দনঞ্জয়া ডি সিলভা (৪)।

জোড়া আঘাতে তাসকিনের উইকেটের ফিফটি

শুরুটা বাজে করলেও ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছেন তাসকিন আহমেদ। বেশ ভুগছিলেন লাইন, লেংথ নিয়ে। তবে তার হাত ধরেই এলো প্রথম সাফল্য। ১২তম ওভারের দ্বিতীয় ও শেষ বলে দুটি উইকেট নিয়ে শ্রীলঙ্কাকে পাল্টা চাপে ফেলেছেন এ পেসার।

প্রথমে দানুশকা গুনাথিলাকাকে বোল্ড করে তাসকিন থামান বিপজ্জনক জুটি। অফ স্টাম্পের বাইরের বল জায়গায় দাঁড়িয়ে মিডউইকেট দিয়ে খেলার চেষ্টায় ঠিক মতো পারেননি গুনাথিলাকা। ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে আঘাত হানে স্টাম্পে। ভাঙে ৬৮ বল স্থায়ী পেরেরার সঙ্গে ৮২ রানের জুটি। ৩৩ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৯ রান করেন গুনাথিলাকা।

পরে উইকেটে আসা পাথুম নিশাঙ্কাকে দারুণ এক ডেলিভারিতে মুশফিকের ক্যাচে পরিণত করেন তামসিক। লেংথ থেকে বল ওঠায় ব্যাটে ঠিকমতো খেলতে পারেননি নিশাঙ্কা (০)। এই ওভারে ৩ রানে ২ উইকেট নিলেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে ওয়ানডেতে ৫০তম উইকেটের দেখা পেলেন তাসকিন।

৩৯ ইনিংসে উইকেটের ফিফটি হলো তাসকিনের। এই সংস্করণে বাংলাদেশের হয়ে তার চেয়ে কম ইনিংসে ৫০ উইকেট পেয়েছেন কেবল মুস্তাফিজুর রহমান (২৭) ও আব্দুর রাজ্জাক (৩২)।

১৬ ওভার শেষে ২ উইকেট হারানো শ্রীলঙ্কার রান ১০১। ক্রিজে অধিনায়ক কুসল পেরেরার (৫৫) সঙ্গী সহ-অধিনায়ক কুসল মেন্ডিস (৪)।

হোয়াইটওয়াশের মিশনে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

সকাল থেকে ঝলমলে দিনটি হঠাৎ বেঁকে বসেছিল টসের আগে। আধার কালো হয়ে আসা মেঘ ছেয়ে ফেলেছিল মিরপুরের আকাশ। আপাতত বৃষ্টি হয়নি। কোনো ঝামেলা ছাড়াই ১০ মিনিট পিছিয়ে হয়েছে টস। তবে আবহাওয়ার পূর্ভাবাস বলছে বিকেল ৪টা পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির শঙ্কা আছে।

টানা দুই ম্যাচে হারার পর শেষ ম্যাচের টসে ভাগ্যকে পাশে পেলেন কুসল পেরেরা। তাতে জিতে লঙ্কান অধিনায়ক বেছে নিয়েছেন ব্যাটিং। শুক্রবার শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে দুটি পরিবর্তন নিয়ে হোয়াইটওয়াশ মিশনে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ দলে দুই পরিবর্তন

টানা আট ম্যাচের ব্যর্থতার পর দলে জায়গা হারিয়েছেন লিটন দাস। তার জায়গায় একাদশে এসেছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। প্রথম দুই ম্যাচের স্কোয়াডে না থাকলেও শেষ ওয়ানডের জন্য স্কোয়াডে যোগ করা হয় বাঁহাতি ওপেনারকে। বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডারের প্রথম তিনজনই হবেন তাই বাঁহাতি

বাংলাদেশের হয়ে এর আগে একটা ওয়ানডে খেলেছেন নাঈম। তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সে ম্যাচে ব্যাটিং পাওয়া হয়নি তার। রানে ভরা ওই ম্যাচে ১৭৬ রানের রেকর্ড গড়েন লিটন। 

দ্বিতীয় ওয়ানডের শুরুর একাদশ থেকে শেষ ম্যাচের বাংলাদেশ একাদশে পরিবর্তন আছে আরেকটি। ওই ম্যাচে ব্যাটিংয়ের সময় হেলমেটে বল লাগার পর মাঠ ছেড়ে যাওয়া মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনকে রাখা হয়েছে পর্যবেক্ষণে। তার কনকাশন বদলি হিসেবে ওই ম্যাচে বোলিং করা তাসকিন আহমেদ আছেন এবার মূল একাদশেই।

বাংলাদেশ একাদশ : তামিম ইকবাল, নাঈম শেখ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আফিফ হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, শরিফুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান।

লঙ্কান দলে বদলের হিড়িক 

২০২৩ বিশ্বকাপের দিকে তাকিয়ে এই সিরিজের জন্য নতুনভাবে পথচলা শুরু করা শ্রীলঙ্কা একাদশে এনেছে অনেকগুলো বদল। অভিষেক হয়েছে তিনজনের। আসেন বান্দারার বদলে একাদশে এসেছেন নিরোশান ডিকভেলা। দাসুন শানাকার বদলে অভিষেক হয়েছে রমেশ মেন্ডিসের। অভিষেক হয়েছে চামিকা করুনারত্নে ও পেসার বিনুরা ফার্নেন্দোরও।

তিনজনই অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের স্বাদ পেয়েছেন আগে। মেন্ডিস খেলেছেন দুই টেস্ট, করুনারত্নে একটি। ফার্নান্দো খেলেছেন দুটি টি-টোয়েন্টি। আগের ম্যাচ থেকে জায়গা হারিয়েছেন আশেন বান্দারা, ইসুরু উদানা, দাসুন শানাকা ও লাকশান সান্দাক্যান।

শ্রীলঙ্কা একাদশ : কুসল পেরেরা, দানুশকা গুনাথিলেকা, পাথুম নিশানকা, কুসল মেন্ডিস, নিরোশান ডিকভেলা, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, ওয়েইন্দু হাসারাঙ্গা, রমেশ মেন্ডিস, চামিকা করুনারত্নে, বিনুরা ফার্নেন্দো, দুশমন্ত চামিরা।

হোয়াইটওয়াশ আর ১০ পয়েন্টের লড়াই

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের পর এবার বাংলাদেশের সামনে হাতছানি প্রথমবার হোয়াইটওয়াশ করার। লঙ্কানদের লড়াই হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর।

আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ সুপার লিগের অংশ বলে এসব সিরিজের চাওয়া-পাওয়ার সীমানা এখন অনেক বিস্তৃত। প্রতিটি ম্যাচই এখন পয়েন্ট প্রাপ্তি আর বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার পথে আরেক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ। দুই দলই মরিয়া থাকবে সেই ১০ পয়েন্টের জন্য।

৫ ম্যাচ খেলে সুপার লিগে এখনও পয়েন্টের দেখা পায়নি শ্রীলঙ্কা। তাদের তাড়না তাই অনুমিতই। ৫০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকা বাংলাদেশের অবস্থান আরও সংহত করবে শেষ ম্যাচের জয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ