পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাভাবিকভাবে অথবা অর্ধেক আসন ফাকা রেখে হোটেল-রেস্তোরাঁ চালাতে চান মালিকরা। গতকাল বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়। আগামী শনিবার এসব দাবি নিয়ে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনও অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার ঘোষিত নির্দেশনা মেনে, স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী, হোটেল- রেস্তোরাঁ থেকে পার্সেল ও অনলাইন ডেলিভারির মাধ্যমে ব্যবসাকে সীমিত রাখা হয়েছে। করোনায় যেসব সেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার মধ্যে হোটেল-রেস্তোরাঁ সেক্টরটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। আরও বলা হয়, সব বিভাগীয় শহর, জেলা শহর ও উপজেলা শহর মিলে হোটেল-রেস্তোরাঁর সংখ্যা ৬০ হাজার। এখানে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীর সংখ্যা ৩০ লাখ। সব মিলিয়ে রেস্তোরাঁ খাতে মোট নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা প্রায় দুই কোটি। এতগুলো মানুষ এখন বিপর্যয়ের মধ্যে রয়েছে।
এ অবস্থায় বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যানারে ও সব হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের পক্ষে সরকারের কাছে আটটি প্রস্তাবনা দেয়া হয়। এর মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগের মতো হোটেল খোলা রাখা, তাও যদি সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ আসনে বসিয়ে হোটেল-রেস্তোরাঁ চালু করা।
এছাড়া এ খাতে কর্মরত শ্রমিকদের প্রণোদনা দেয়া, হোটেল ব্যবসায়ীদের এসএমই খাত থেকে বিনা সুদে অথবা স্বল্প সুদে আমানতবিহীন এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করা, করোনাকালীন বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির বিলের সার্চচার্জ মওকুফ, ঘর ভাড়া মওকুফ, হোটেল রেস্তোরাঁয় কর্মরতদের সম্মুখযোদ্ধা ঘোষণা দিয়ে করোনার টিকা প্রদান, ভ্যাট-ট্যাক্স কর্মকর্তাদের অভিযান বন্ধসহ বর্তমানে চালু বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার দাবি জানান হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিকরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।