পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ঈদের আগে গণপরিবহন বন্ধ রাখা ছিল ভুল সিদ্ধান্ত। এতে মানুষের কষ্ট হয়েছে। মানুষ সরকারের ভুলে অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করছে। ঈদের সময় মহিলারা ঝুলে ঝুলে বাড়ি যায় এত বড় অন্যায় কোনদিন হয় নাই। গতকাল মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর ফারাক্কা অভিমুখে লং মার্চ দিবস উপলক্ষে ভার্চুয়াল নাগরিক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সরকারকে বলছি আপনারা ভুল করছেন। ভুলের পর ভুল করছেন। সরকারের উচিৎ হবে ইন্টার ডিস্ট্রিক্ট বাস ট্রেন চালু করা ও বিনা পয়সায় ঢাকায় ফেরানোর ব্যবস্থা করা। এবং ঢাকায় ফেরা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য টেস্টের ব্যবস্থা করা।
সভায় দেশ-বিদেশ থেকে বক্তব্য রাখেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের নির্বাহী চেয়ারম্যান, পরিবেশবিদ ও জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. জসিম উদ্দিন আহমেদ, জাতিসংঘের সাবেক পানি বিশেষজ্ঞ ড. এস আই খান, জাতিসংঘের সাবেক অর্থনৈতিক পরিচালক ও অস্ট্রেলিয়ার ওয়েস্টার্ন ও সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী, ভাসানী অনুসারী পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী ইমাম, মশিউর রহমান জাদু মিয়ার কন্যা রিটা রহমান, নিউনেশন পত্রিকার সম্পাদক মোস্তফা কামাল মজুমদার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, রাষ্ট্রচিন্তার অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, পানি বিশেষজ্ঞ ম ইনামুল হক, ভাসানী অনুসারী পরিষদের কেন্দ্রীয় সদস্য ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমান প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমি বলতে চাই, মওলানা ভাসানী নিজের দেশের সংস্কৃতি, স্বার্থ নিয়ে মজলুম জনগণের সমস্যা নিয়ে সোচ্চার ছিলেন। অন্যদিকে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। আজ অন্তরে মওলানাকে ধারণ করে আমরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি।
তিনি বলেন, গত কয়েকদিন ধরে গাঁজায় শিশু ও মানুষ হত্যা, নির্মমতা, নিষ্ঠুরতা চলছে আমরা কিছুই প্রতিবাদ করতে পারিনি এবং অন্তত একটা সিম্বলিক প্রতিবাদও করিনি।
মুসলিম রাষ্ট্র কেউ কেউ ইহুদিদের নির্মতায় নীরব, এসময়ে যদি মুসলিম রাষ্ট্রের নিজেদের ঝগড়া ভুলে গিয়ে এক হয়ে ইসরাইলের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর ও দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া যেত। তারা শিশু ও সংবাদ মিডিয়া কাউকেও বাদ দেয় নিই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।