পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলেছেন, করোনায় আক্রান্তদের নিরাময় ও সুস্বাস্থ্য, প্রত্যাশা এবং নিরবচ্ছিন্ন শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করি। ‘পারস্পারিক ভাতৃত্ববোধ, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হোক ঈদ।’
শুক্রবার (১৪ মে) রাজধানীর সংসদ ভবন এলাকায় নিজের সরকারি বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অতীতে বাংলাদেশ যেভাবে সংকট পেরিয়ে আশার সুবর্ণ প্রদীপ জ্বালিয়েছে ঠিক একইভাবে করোনা সংকট জয় করে আবারও নব উদ্যমে কাঙ্খিত উন্নয়নের পথে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে বলেও জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
তিনি বলেন, ‘মনের গহীনের আলো জ্বেলে অমানিশার আঁধার দূর করি এবং সহমর্মিতার সহজাত বাঙালি চেতনায় জাগিয়ে তুলি নিজেকে, সমাজকে, দেশকে।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘এবারের ঈদ, শেষ ঈদ নয়, অপেক্ষা করি পরবর্তী সকালের, বর্ণময় ঈদের।’
ওবায়দুল কাদের এ দুঃসময়ে বিশেষ করে করোনাযুদ্ধে যারা সম্মুখ সারিতে থেকে যুদ্ধ করছেন, পরিবারের সদস্যদের দূরে রেখে সেবাকে করেছেন ব্রত সে সব ত্যাগী সম্মুখসারির যোদ্ধাদের আন্তরিক অভিনন্দন ও ঈদ মোবারক জানান।
চলমান করোনা সংকটে সবাইকে সাহস ও মনোবল নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘করোনা কাউকেই ছাড় দেয় না, তাই আসুন দলমত নির্বিশেষে এ করোনা সংকট উত্তরণে ঐক্যবদ্ধ হই এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করি।’
তিনি স্বাস্থ্যবিধি প্রতি পালনের মাধ্যমে দল-মতের ঊর্ধ্বে উঠে সবাই মিলে অভিন্ন শত্রু করোনা প্রতিরোধ করারও আহ্বান জানান।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ঈদে গ্রামমুখী মানুষের বাধভাঙ্গা জনস্রোত দেখা যাওয়ায় বিশেষজ্ঞরা সংক্রমণ ও মৃত্যুর হারে নতুন ধাক্কা লাগার আশঙ্কা করছেন। ঈদ পরবর্তীকালে শহরমুখী জনস্রোত উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলেও মনে করেন ওবায়দুল কাদের।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরামর্শকে উপেক্ষা করার মাশুল গুণতে হতে পারে, তাই ওবায়দুল কাদের সবাইকে এ বিষয়ে স্মরণ করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘জনসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি ও শতভাগ মাস্ক পরতে হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।