পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চলমান লকডাউন চ্যালেঞ্জ করে রিটের পর শুনানিতে অংশ নান নেয়ায় হাইকোর্ট ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড করেছেন অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দকে। গতকাল বুধবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের ডিভিশন বেঞ্চ এ অর্থদন্ড দেন। পরবর্তীতে রিটটি খারিজ করে দেন আদালত। আদেশদানকালে আদালত বলেন, রিট করে তিনি (অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ) মিডিয়ায় প্রচার করেন। কিন্তু মামলা কার্যতালিকায় ওঠার পর তিনি আর কোর্টে থাকেন না। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল জরুরি অবস্থা জারি করা ছাড়া লকডাউন দেয়ার সুযোগ নেই উল্লেখ করে এ রিট করা হয়।
রিট আবেদনে চলমান লকডাউনের ওপর স্থগিতাদেশ এবং আর যাতে লকডাউন দেয়া না হয়, সেজন্য নির্দেশনা চাওয়া হয়। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটিকে বিবাদী করা হয়েছে। অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ জানান, জরুরি অবস্থা জারি করা ছাড়া জনগণের চলাফেরার অধিকার, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সরকার স্থগিত রাখতে পারে না। এটা সংবিধানপরিপন্থি। কিন্তু সরকার জরুরি অবস্থা জারি ছাড়াই লকডাউন দিয়েছে, যা সংবিধানের ২৭, ২৮, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৫ ও ৩৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।
আলোচিত বিষয় নিয়ে ‘জনস্বার্থ’র নামে রিটকারী আইনজীবী হিসেবে পরিচিত অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ গত বছরের ১২ অক্টোবর ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনা নিয়ে ফেসবুকে কটাক্ষ করে স্ট্যাটাস দেন। এতে গুরুতর আদালত অবমাননা হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দকে দোষী সাব্যস্ত করেন আপিল বিভাগ। এ ঘটনায় তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একইসঙ্গে তাকে ৩ মাসের জন্য আইন পেশা থেকে বরখাস্ত করেন আদালত।
এছাড়া গত ২৭ এপ্রিল একই আদালত সংক্ষুব্ধ না হয়েও জনস্বার্থে রিট করায় এ আইনজীবীকে সতর্ক করে দেন। আদালত বলেন, শখের বসে কোনো মামলা করবেন না। এ ধরনের রিট করলে খারিজ করা হবে। জরিমানাও করা হবে-মর্মে সতর্ক করে দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।