নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মুশফিক ব্যক্তিগত ৬ রানের সময় জীবন পেয়েছিলেন; জয়বিক্রমার বলে স্লিপে ক্যাচ ধরতে ব্যর্থ হয়েছিলেন থিরামান্নে। এরপর আরও একবার উড়িয়ে মেরেছিলেন; তবে নো ম্যানস ল্যান্ডে হওয়াতে বেঁচে যান। তৃতীয়বার আর বাঁচতে পারেননি; ব্যক্তিগত ৪০ রানে মেন্ডিসের বলে লেগ স্লিপে ধরা পড়েন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার হাতে।
বোল্ড মুমিনুল
থার্ডম্যান অঞ্চল দিয়ে অহেতুক কাট করতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে আসলেন মুমিনুল হন। শান্তর মতো বোল্ড হয়ে ৩২ রানে ফেরেন সাজঘরে। তার আউটে আরও বিপাকে বাংলাদেশ। ৪৮ বলে ৪টি চারে ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: দ্বিতীয় ইনিংস- ১৭১/৫ (মেহেদি ০*, লিটন ১২*) ;প্রথম ইনিংস- ২৫১ শ্রীলঙ্কা: দ্বিতীয় ইনিংস- ১৯৪/৯ ডিক্লে; প্রথম ইনিংস ৪৯৩/৭ ডিক্লে.
নিয়মিত বিরতিতে নাজমুলও
দলীয় ৩১ ও ৭৩ এর পর নিয়মিত বিরতিতে বাংলাদেশ শিবিরে তৃতীয় উইকেটের পতন ১০৪ রানে। এবারও শিকার উইকেটে থিতু হওয়া ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন শান্ত। শিকারী সেই জয়াবিক্রমা। এবার আর কারো সহযোগীতায় নয়, দুর্দান্ত এক বলে সরাসরি বোল্ড ৪৪ বলে ২৬ করা শান্ত।
অফ স্টাম্পের বাইরে পড়া বল বাঁক নিয়ে ব্যাট-প্যাডের ফাঁক গলে আশ্রয় নেয় উইকেটে, ভেঙে দেয় নাজমুলের লেগ স্টাম্প। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট পাওয়া জয়াবিক্রমা এরই মধ্যে নিয়েছেন ২ উইকেট।
তৃতীয় দিনের বিকেলে চা বিরতির সময় ২৬ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১২। আশার বাতি হয়ে টিকে আছেন ৩৩ বলে ২৭ রান করা অধিনায়ক মুমিনুল হক। তাকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে এসেছেন আরেক অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম।
জয় থেকে এখনও ৩২৫ রান দূরে বাংলাদেশ, হাতে ৭ উইকেট আর প্রায় সোয়া এক দিন!
বাজে শটে শেষ সাইফের ইনিংস
তামিম ধাক্কা কাটতে না কাটতেই সাইফ হাসানের বিদায়ে বিপদ বেড়েছে বাংলাদেশের। প্রথম টেস্টে বাজে ব্যাটিংয়ের পর এই ম্যাচে কিছুটা সময় ক্রিজে টিকে থাকা শিখেছিলেন এই তরুণ ওপেনার।
এদিনও খেলছিলেন দেখেশুনে। তবে প্রবীণ জয়াবিক্রমার হঠাৎ বাঁক নিয়ে ভেতরে ঢুকতে যাওয়া অফ স্ট্যাম্পের বাইরের একটি বল মারবেন না ঠেকাবেন এই দ্বিধাতেই ব্যাট চালিয়ে বসেন সাইফ। সুবিধা করতে পারেননি, কভারে ধরা পড়েন সুরঙ্গা লাকমালের হাতে। থামে ৪৬ বলে তার ৩৪ রানের ইনিংস।
এবার শুরুতেই ফিরলেন তামিম
লক্ষ্য অনেক বড়। সময়ও অনেক। একটি পুরো দিন ও প্রায় দুই সেশন। এ অবস্থায় খেলতে নেমে বিপদে বাংলাদেশ। ৪৩৭ রানের পাহাড় সমান লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ২৬ বলে ২৪ রান করে রমেশ মেন্ডিসের বলে উইকেটকিপার নিরোশান ডিকভেলাকে ক্যাচ দিয়েছেন তামিম ইকবাল।
চলমান সিরিজে দারুণ ফর্মে ছিলেন দেশসেরা এই ওপেনার। দুবার ৯০ এর ঘরে আউট হওয়া ছাড়া এক ইনিংসে ৭২ রানে অপরাজিত ছিলেন। এবার আর পারলেন না। ২৬ বলে ২৪ রান করে ভালো কিছুর সম্ভাবনা দেখিয়ে ফিরলেন দ্রুত। রমেশ মেন্ডিসের অফব্রেকের ফ্লাইট করা বল তামিমের ব্যাট ছুঁয়ে যায় উইকেটের পেছনে দাঁড়ানো ডিকওয়ালার গ্লাভসে। তামিম মাত্র ২৬ বলে ৩টি চার ও ১টি ছয়ে করেন ২৪ রান করেন।
৪৩৭ রানের চ্যালেঞ্জ
দ্বিতীয় ইনিংসে ৯ উইকেট পড়ে যেতেই ইনিংস ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা। স্কোরবোর্ডে তখন তাদের সংগ্রহ ১৯৪। নিজেদেরকে বাংলাদেশের ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়েই ইনিংসের সমাপ্তি ঘোষণা করল লঙ্কানরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ভালো বোলিং করেছেন তাইজুল ইসলাম। ৭২ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি। লঙ্কানদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৬ রান এসেছে অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নের ব্যাট থেকে। এ ছাড়া ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ৪১ রানর করেছেন। পাথুন নিশাঙ্কা আর নিরোশান ডিকভেলা—দুজনই করেছেন ২৪।
তাইজুলের ৫ উইকেট ছাড়াও মেহেদী হাসান মিরাজ নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ আর সাইফ হাসান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর (তৃতীয় দিন চা বিরতি পর্যন্ত)
শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংস : ৪৯৩/৭ (ইনিংস ঘোষণা)।
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস : ২৫১।
শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় ইনিংস : ৪২.২ ওভারে ১৯৪/৯ (ইনিংস ঘোষণা) (থিরিমান্নে ২, করুনারত্নে ৬৬, ওশাদা ১, ম্যাথিউস ১২, ধনঞ্জয়া ৪১, পাথুম ২৪, ডিকভেলা ২৪, রমেশ ৮, লাকমাল ১২, জয়াবিক্রমা ৩*; মিরাজ ২/৬৬, শরিফুল ০/৮, তাইজুল ৫/৭২, তাসকিন ১/২৬, সাইফ ১/২২)।
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস : (লক্ষ্য ৪৩৭ রান) ২৬ ওভারে ১০৪/৩ (তামিম ২৪, সাইফ ৩৪, শান্ত ২৬, মুমিনুল ২৭* মুশফিক ১*; জয়াবিক্রমা ২/৩১, রমেশ ১/৬০)।
-------------------------------------------
বাংলাদেশকে রেকর্ডের ‘সুযোগ’ দিল শ্রীলঙ্কা
চারশোর উপর লিড নিয়ে লাঞ্চ বিররিতে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। যেকোনো সময় ইনিংস ঘোষণা আসতে যাচ্ছে এটা অনুমিত ছিল। কিন্তু লাঞ্চের পরও ব্যাট করতে নামল শ্রীলঙ্কা। আরও ৩ উইকেট হারিয়ে তুলল ২২ রান। নবম উইকেট পড়তে এলো ইনিংস ঘোষণার ডাক। লঙ্কানদের মারার তালে ৫ উইকেট পেয়ে গেছেন তাইজুল ইসলাম।
রোববার পাল্লেকেলেতে দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনের লাঞ্চ বিরতির খানিক পর ৯ উইকেটে ১৯৪ রান তুলে ইনিংস ছেড়েছে স্বাগতিকরা। ম্যাচ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য রেকর্ড ৪৩৭ রান। ম্যাচ বাঁচাতেও ব্যাট করতে হবে প্রায় পাঁচ সেশন।
খুব একটা আহামরি বল করেননি। কিন্তু লঙ্কানদের দ্রুত রান বাড়ানোর তাগিদে ৭২ রানে ৫ উইকেট পেয়েছেন তাইজুল।
৬ উইকেটে ১৭২ রান নিয়ে লাঞ্চের পর তাসকিন আহমেদের বলে ক্যাচ দেন নিরোশান ডিকভেলা। রমেশ মেন্ডিস আর সুরাঙ্গা লাকমালকে তুলে নেন তাইজুল। লঙ্কানরা যোগ করে আর ২২ রান।
এর আগে সকালে নেমে খুব একটা টার্ন পাচ্ছিলেন না বাংলাদেশের স্পিনাররা। তবে উইকেট একটা চলে আসে দ্রুতই। দিনের সপ্তম ওভারে আঘাত হানেন তাইজুল ইসলাম। তার বাড়তি লাফানো এক বলে ফরোয়ার্ড শট লেগে ক্যাচ দেন পুরো সিরিজে রান না পাওয়া অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস।
কিন্তু অধিনায়ক করুনারত্নে ছিলেন অবিচল। রানও বের করছিলেন সহজে। মেহেদী হাসান মিরাজকে অনায়াসে বেরিয়ে এসে ছক্কা, রিভার্স সুইপে চার বের করে রান বাড়িয়ে নেন তিনি।
লঙ্কান দলনেতা ফিফটিতে পৌঁছান ৫৯ বলে। একটা বড় সংগ্রহের দিকে দলকে নিয়ে ছুটেন তিনি। টার্নিং উইকেটেও সুবিধা করতে না পারায় মিরাজের বদলে ডাকা হয় অনিয়মিত স্পিনার সাইফ হাসানকে। তাতেই কাজ হয়েছে। সাইফের বলে ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ৬৬ রান করা করুনারত্নে।
ধনঞ্জয়া ডিলভা এসেও পরিস্থিতির দাবি মেটাচ্ছিলেন। বাউন্ডারি বের করতেও অসুবিধা হচ্ছিল না তার। মিরাজকে উড়ান ছক্কাতেও। অবশ্যই ঠিক পরে মিরাজের বলে ক্যাচ দেন উইকেটের পেছনে। বল কিপারের পায়ে লেগে স্লিপে শান্ত হাতে জমে সহজে। ৫২ বলে গুরুত্বপূর্ণ ৪১ করে যান তিনি।
তবে প্রতিটি উইকেটই এসেছে ব্যাটসম্যানের আগ্রসী রান বাড়ানোর তাড়ায়। বাংলাদেশের স্পিনারদের কেউ সামান্য বিপাকে ফেলতে পারেননি ব্যাটসম্যানদের। কিছু উইকেট পড়লেও প্রয়োজনীয় রান চলে আসে সহজে।
আগের ইনিংসে ওয়ানডে মেজাজে ব্যাট চালানো ডিকভেলা এবার তা করে যাচ্ছিলেন। তার ব্যাট থেকে আসে ২৫ বলে ২৪ রান।
বড় বোঝা নিয়ে লাঞ্চে বাংলাদেশ
প্রথম সেশনের শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে শ্রীলঙ্কা। এ সময় তারা হারিয়েছে ৪টি উইকেট। তবে থামেনি লঙ্কানদের রানের চাকা। ১৭ রানে দিন শুরু করে প্রথম সেশন শেষে লাঞ্চে যাওয়ার আগে আরও যোগ করেছে ১৫৫ রান। বাংলাদেশের সামনে লিড দাঁড়িয়েছে ৪১৪।
সংক্ষিপ্ত স্কোর : শ্রীলঙ্কা: দ্বিতীয় ইনিংস- ১৭২/৬ (রমেশ মেন্ডিস ২*, ডিকওয়ালা ২৩*); প্রথম ইনিংস ৪৯৩/৭ ডিক্লে.। বাংলাদেশ: প্রথম ইনিংস- ২৫১
নিসানকার উইকেট নিলেন তাইজুল
পাথুম নিসানকা তাইজুলের বলে মিড অনে খেলতে গিয়ে ধরা পড়েন পেসার শরিফুল ইসলামের হাতে। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৩১ বলে ২৪ রান। চতুর্থ দিনে তাইজুলের এটি দ্বিতীয় শিকার।
শ্রীলঙ্কার লিড ৪০০
চতুর্থ দিন প্রথম সেশনে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়লেও থামেনি রানের গতি। ইনিংসের ২৯ ওভারে ৪০০ রানের লিড স্পর্শ করে শ্রীলঙ্কা। এই সেশনে চারটি উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকরা।
সাইফের পর মিরাজের আঘাত
আগ্রাসী ব্যাটিং করে করুণরত্নে ফিরে গেলেও রানের চাকা সচল রেখেছিলেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। তাকে থামিয়ে স্বস্তি এনে দিলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। পয়েন্টে পাঞ্চ করতে মিরাজের বলে প্রথম স্লিপে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ধরা পড়েন। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৫২ বলে ৪১। তার ইনিংসটি সাজানো ছিলো ৪টি চার ও ১টি ছয়ে।
সাইফের অভিষেক শিকার করুণারত্নে
আগের ৩ টেস্টে খেলে মাত্র ১২ বল করেছিলেন। পাননি কোনো উইকেটের দেখা। নিজের চতুর্থ টেস্টে খেলতে নেমে পেলেন অভিষেক উইকেটের দেখা। তাও শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক করুণারত্নের উইকেট। করুণারত্নে এগিয়ে এসে ফ্লিক করতে চেয়েছিলেন; শর্ট লেগে ধরা পড়েন ইয়াসির আলী রাব্বির হাতে। ম্যাথুজের পর করুণারত্নের ক্যাচও ধরলেন এই পরিবর্তিত ফিল্ডার।
করুণারত্নের অনন্য রেকর্ড
শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক দিমুথ করুণারত্নে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো কোনো সিরিজে ৪০০ রানের বেশি করেছেন। প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২৪৪, দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১১৮ ও দ্বিতীয় ইনিংস হাফসেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন। এই সিরিজে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তিনি সবার ওপরে। তার পরে আছেন তামিম ইকবাল; তার রান ২৫৬।
৫৯ বলে করুণারত্নের ৫০
আগ্রাসী ব্যাটিং করে মাত্র ৫৯ বলে দ্বিতীয় ইনিংসে হাফসেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন লঙ্কান অধিনায়ক দিমুথ করুণারত্নে। তাইজুলকে চার মেরে ক্যারিয়ারের ২৬ তম ফিফটির দেখা পান। তার ইনিংসটি সাজানো ৬টি চার ও ১টি ছয়ে। তার এমন ব্যাটিংয়ে স্বাগতিকরা বড় লিডের পথে।
৩০০ টপকালো শ্রীলঙ্কার লিড
মেহেদি হাসান মিরাজের বলে মিডউইকেটে চার মেরে দলীয় লিড ৩০০ পার করেন দিমুথ করুণারত্নে। দিনের শুরু থেকেই করুণারত্নে খেলছেন হাত খুলে। বাউন্ডারির সঙ্গে হাঁকিয়েছেন ওভার বাউন্ডারিও। চেষ্টা করছেন দ্রুত রান তুলে লিড বড় করার।
শুরুতেই ম্যাথুজকে ফেরালেন তাইজুল
চতুর্থ দিনের সপ্তম ওভারেই স্বস্তি এনে দেন তাইজুল ইসলাম। তার ফ্লাইট ডেলিভারিতে পরাস্ত হয়ে শর্ট লেগে ইয়াসির আলী রাব্বির হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য হন আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটসম্যান অ্যাঞ্জেলা ম্যাথুজ। রাব্বী পরিবর্তিত ফিল্ডার হিসেবে মাঠে নামেন। ম্যাথুজের ব্যাট থেকে আসে ১২ রান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।