নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসের কারণে এএফসি কাপের ম্যাচ নিয়ে বেশ বিপাকেই পড়েছে ঢাকা আবাহনী লিমিটেড। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) নির্ধারিত টুর্নামেন্ট এএফসি কাপের প্লে-অফে আবাহনী ও মালদ্বীপের ঈগলস ক্লাবের মধ্যকার ম্যাচটি গত ১৪ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় চলতি মাসের শুরু থেকে পুরো বাংলাদেশ লকডাউনের আওতায় আসলে সবকিছু যেন স্থবির হয়ে যায়। সরকার ঘোষিত এই লকডাউনের জন্যই আবাহনী-ঈগলস ক্লাব ম্যাচটির ভাগ্য অনিশ্চিত হয়ে যায়। কখনো নেপালের কাঠমান্ডু, কখনো মালদ্বীপের মালে। কখনো বা ভারতের গোয়ায় ম্যাচটি আয়োজনের চেষ্টা করা হলেও নানা কারণে শেষ পর্যন্ত সমাধান আসেনি। তবে যেহেতু ম্যাচটির আয়োজক আবাহনী। তাই এএফসি আবাহনীকেই একটি প্রস্তাব দিতে বলেছে সুনির্দিষ্ট করে। লকডাউনের মধ্যেই ঘরোয়া ফুটবলের সর্বোচ্চ আসর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দ্বিতীয় লেগের খেলা শুরু হচ্ছে ৩০ এপ্রিল।
তাই আবাহনী তাদের এএফসি কাপের ম্যাচটি ঢাকায় আয়োজনের পথ খুঁজছে। প্রথমে ২ মে এবং পরে ৩ মে ম্যাচটি আয়োজন করা যায় কিনা তা নিয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মাধ্যমে আলোচনা চালিয়েছে আবাহনী। তারা সবকিছু বিবেচনা করে নতুন করে প্রস্তাব দিয়েছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনকে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী ৫ থেকে ৭ মে’র মধ্যে যে কোন দিন ঢাকায় আবাহনী-ঈগলস ম্যাচটি আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে এএফসি।
এ প্রসঙ্গে আবাহনীর ম্যানেজার সত্যজিৎ দাশ রুপু মঙ্গলবার বলেন,‘আবাহনী-ঈগলস ম্যাচটি নিয়ে এএফসি আমাদের সর্বশেষ অবস্থান জানতে চেয়েছিল। আমরা ভারত ও মালদ্বীপের সঙ্গে আলোচনা করেছি। মালদ্বীপ ম্যাচটি আয়োজন করবে কিনা সে বিষয়ে পরিস্কার করে কিছু বলেনি। আর ভারতের সঙ্গে আমাদের সীমান্ত বন্ধ রয়েছে। তাই আমরা ৫, ৬ ও ৭ মে’র মধ্যে যে কোন দিন ম্যাচটি ঢাকায় আয়োজনের কথা এএফসিকে জানিয়েছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।